ঈদুল ফিতর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৬ নং লাইন:
|date2017 = 25 June<ref name="ummalqura"/>
|date2018 = 15 June<ref name="ummalqura"/>
|celebrations = পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে ভ্রমণ, চিরাচরিত মিষ্টি খাবার, সুগণ্ধি ব্যবহার, নতুন জামাকাপড় পরা, [[Eidi (gift)ঈদি|উপহার দেওয়া]], ইত্যাদি
|observances = [[যাকাত উল ফিতর]] [[যাকাত]], [[ঈদের নামাজ]]
|relatedto = [[রমযান]], [[ঈদুল আযহা]]
২৪ নং লাইন:
'''ঈদুল ফিতর''' ([[আরবি ভাষা|আরবি]]: ''عيد الفطر'' অর্থাৎ "রোযা ভাঙার দিবস") [[ইসলাম]] ধর্মাবলম্বীদের দুটো সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের একটি।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Islam|প্রথমাংশ=Jamal J. |শেষাংশ=Elias |প্রকাশক=Routledge |বছর=1999 |আইএসবিএন=0415211654 |পাতা=75 |সংগ্রহের-তারিখ=26 October 2012}}</ref> দ্বিতীয়টি হলো [[ঈদুল আযহা]]। ধর্মীয় পরিভাষায় একে ‍ইয়াউমুল জাএজ‍ (অর্থঃ পুরস্কারের দিবস) হিসেবেও বর্ণনা করা হয়েছে। দীর্ঘ এক মাস [[রোযা]] রাখা বা সিয়াম সাধনার পর মুসলমানেরা এই দিনটি ধর্মীয় কর্তব্যপালনসহ খুব আনন্দর সাথে পালন করে থাকে।
==স্থানীয় নাম ==
{{columns-list|2|
* [[আচে ভাষা|আচে]] – Uroë Raya Puasa Rojar Eid ("রোজা ভাঙ্গার উৎসব")
* [[আলবেনীয় ভাষা|আলবেনীয়]] – Fitër Bajrami, Bajrami i madh ("বড় উৎসব")
৩৩ নং লাইন:
* [[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]] – עיד אל-פיטר
* [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]] – ईद उल-फ़ित्र ("ঈদুল ফিতর")
* [[সিলেটি ভাষা]] – রোজার ঈদ / Ruzar Eid
* [[তামিল ভাষা|তামিল]] – நோன்பு பெருநாள் / Nōṉpu perunāḷ
}}
৪০ নং লাইন:
 
== তারিখ ==
[[হিজরি বর্ষপঞ্জী]] অণুসারেঅনুসারে [[রমজান]] মাসের শেষে [[শাওয়াল]] মাসের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উৎসব পালন করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Ghamidi|প্রথমাংশ=Javed Ahmad|শিরোনাম=Mizan: A Comprehensive Introduction to Islam|প্রকাশক=Al-Mawrid|অবস্থান=Lahore}}</ref> তবে এই পঞ্জিকা অণুসারেঅনুসারে কোনও অবস্থাতে রমজান মাস ৩০ দিনের বেশি দীর্ঘ হবে না। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রমজানের সমাপ্তিতে শাওয়ালের প্রারম্ভ গণনা করা হয়। ঈদের আগের রাতটিকে ইসলামী পরিভাষায় ‍‍লাইলাতুল জায়জা‌ (অর্থ: পুরস্কার রজনী) এবং চলতি ভাষায় "চাঁদ রাত" বলা হয়। শাওয়াল মাসের চাঁদ অর্থাৎ সূর্যাস্তে একফালি নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন ঈদ হয়, এই কথা থেকেই চাঁদ রাত কথাটির উদ্ভব। ঈদের চাঁদ স্বচক্ষে দেখে তবেই ঈদের ঘোষণা দেয়া ইসলামী বিধান। আধুনিক কালে অনেক দেশে গাণিতিক হিসাবে ঈদের দিন নির্ধারিত হলেও বাংলাদেশে ঈদের দিন নির্ধারিত হয় দেশের কোথাও না-কোথাও চাঁদ দর্শনের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত অণুসারে।অনুসারে। দেশের কোনো স্থানে স্থানীয় ভাবে চাঁদ দেখা গেলে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে ঈদের দিন ঠিক করা হয়। মুসলমানদের জন্য ঈদের পূর্বে পুরো [[রমজান]] মাস [[রোজা]] রাখা হলেও ঈদের দিনে রোজা রাখা নিষিদ্ধ বা [[হারাম]]।
 
== ঈদের নামায ==
[[চিত্র:Eid Prayers at Barashalghar, Debidwar, Comilla.jpg|thumbnail|left|270px|বাংলাদেশের একটি অঞ্চলের ঈদের নামায আদায়ের দৃশ্য]]
ঈদের দিন ভোরে মুসলমানরা আল্লাহর ইবাদত করে থাকে। ইসলামিক বিধান অণুসারেঅনুসারে ২ রাকাত ঈদের [[নামাজ]] ৬ তাকবিরের সাথে ময়দান বা বড় [[মসজিদ|মসজিদে]] পড়া হয়। ফযরের নামাযের নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ঈদুল ফিতরের নামাযের সময় হয়। এই নামায আদায় করা মুসলমানদের জন্য [[ওয়াজিব]]। ইমাম কর্তৃক শুক্রবারে জুম্মার নামাজের পূর্বে খুৎবা (ইসলামিক বক্তব্য) প্রদানের বিধান থাকলেও ঈদের নামাজের ক্ষেত্রে তা নামাজের পরে প্রদান করার নিয়ম ইসলামে রয়েছে। ইসলামের বর্ননা অণুযায়ী ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে খুৎবা প্রদান ইমামের জন্য [[সুন্নত]] ; তা শ্রবণ করা নামাযীর জন্য [[ওয়াজিব]]। সাধারণত: ঈদের নামাজের পরে মুসলমানরা সমবেতভাবে মুনাজাত করে থাকে এবং একে অন্যের সাথে [[কোলাকুলি]] করে ঈদের সম্ভাষণ বিনিময় করে থাকে। ঈদের বিশেষ শুভেচ্ছাসূচক সম্ভাষণটি হলো, "ঈদ মুবারাক"। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অণুষ্ঠিত হয় [[কিশোরগঞ্জ|কিশোরগঞ্জের]] [[শোলাকিয়া]] নামক স্থানে।
 
=== প্রস্তুতি ===