শবে বরাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
৫১ নং লাইন:
 
== সম্পর্কিত প্রথা ==
[[ভারত]], [[পাকিস্তান]], [[বাংলাদেশ]], [[শ্রীলঙ্কা]], [[লেবানন]], [[ইরান]], [[আজারবাইজান]], [[তুরস্ক]], [[আফগানিস্তান]], [[উজবেকিস্তান]], [[তাজিকিস্তান]], [[কাজাকিস্তান]], [[তুর্কমেনিস্তান]] ও [[কিরগিজস্তান]]-এ মধ্য শাবান উদযাপিত হয়। [[সালাফি]] আরবগণ এই দিনটি পালন করে না। আরব বিশ্বে, [[সুফি]] ঐতিহ্যের আরবেরা ও [[শিয়া]]রা এই উৎসব পালন করে। [[ইরান|ইরানে]] [[বারো ইমাম]] শিয়ারা[[শিয়া]]রা শিয়া মতবাদের দ্বাদশ ইমাম হজরত ইমাম মাহদির জন্মদিন হিসেবে এই দিনটি পালন করে। এই রাতে ইরানের সর্বত্র আলোক সাজসজ্জা করা হয়, দোয়া-মাহফিলের আয়োজন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.prothomalo.com/durporobash/article/1179786/ইরানের-শবে-বরাত-উৎসব|শিরোনাম=ইরানের শবে বরাত উৎসব|তারিখ=১৪ মে ২০১৭|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো}}</ref> [[ইরাক|ইরাকে]] এই দিনে বাচ্চারা প্রতিবেশীর বাড়ি গেলে তাদেরকে মিষ্টিমন্ডা খেতে দেওয়া হয়। ইরাকি [[কুর্দিস্তান]] ও আফগানিস্তানের সুন্নি মুসলিমগণ রমযানের ১৫ দিন আগে এই পবিত্রদিন পালন করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.livechennai.com/shab-e-barat.asp|title=Live Chennai: Shab-E-Barat – Festivals of India – Festivals in India – Muslim Festivals – Ramzan – Id-ul-fitr – Bakrid, Eid Mubarak|work=livechennai.com}}</ref> [[ইন্দোনেশিয়া|ইন্দোনেশিয়ায়]] কিছু মুসলমান মসজিদে উস্তাদ বা জাভা ও মাদুরায় কায়ি নামে পরিচিত ধর্মীয় নেতার বক্তৃতা (সেরামাহ) শোনে ও দলীয়ভাবে জিকির করে। ইন্দোনেশিয়ায় এই প্রথা পালিত হয় না বললেই চলে, তবে [[আচেহ]], পশ্চিম [[সুমাত্রা]]দক্ষিনদক্ষিণ [[কালিমান্তা]] অঞ্চলে ব্যাপকভাবে পালিত হয়। [[দক্ষিণ এশিয়ায়এশিয়া]]য় মুসলিমগণ মিষ্টান্ন বানায় (বিশেষত [[হালুয়া]] বা [[জর্দা]]) ১৫ই শাবান সন্ধ্যার সময় প্রতিবেশী ও দরিদ্রদের দেওয়ার জন্য।<ref name="eventsinkarachi.com">{{cite web|url=http://eventsinkarachi.com/shabebarat/|title=About: Shab-e-barat (شب برات)|work=Events In Karachi – Latest Event Updates- Articles – About Karachi}}</ref> বসনিয়াতেও[[বসনিয়া]]তেও শাবানের ১৫তম রাতে হালুয়া বিতরণের এই প্রথা পালিত হয়, এবং বাকি তিনটি পবিত্র দিনেও হালুয়া বিতরণ করা হয়ঃ শবে কদর শবে মেরাজ ও লাইলাতুল রাগাইব।
 
== তথ্যসূত্র ==