মাহফুজ উল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২০ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
ছাত্রাবস্থাতেই মাহফুজ উল্লাহ সাংবাদিকতা পেশায় কাজ শুরু করেন। ১৯৭২ সালে [[সাপ্তাহিক বিচিত্রা]]র জন্মলগ্ন থেকেই এ পত্রিকার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।<ref name="মানব">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=না ফেরার দেশে মাহফুজ উল্লাহ (১৯৫০-২০১৯) |ইউআরএল=http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=169145 |ওয়েবসাইট=মানবজমিন |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯}}</ref> মাঝে [[চীন]] গণপ্রজাতন্ত্রে বিশেষজ্ঞ হিসেবে, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপদূতাবাসে কাজ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=চলে গেলেন সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ |ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/national/2019/04/21/761196 |ওয়েবসাইট=কালের কণ্ঠ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |ভাষা=bn}}</ref> বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় বাংলা ও ইংরেজি দৈনিকে কাজ করেছেন। রেডিও ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান উপস্থাপনাসহ একাধিক টক শো অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে [[সংবাদ]] ও [[রাজনীতি]] নিয়ে নানামুখী বিশ্লেষণ করতেন। মৃত্যুর পূর্বে তিনি [[ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি]] সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।আছেন।<ref>{{ওয়েব nameউদ্ধৃতি |শিরোনাম="যুগান্তর"Mr. Mahfuz Ullah |ইউআরএল=http://faculty.daffodilvarsity.edu.bd/profile/jmc/mahfuz1950.html |ওয়েবসাইট=faculty.daffodilvarsity.edu.bd |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯}}</ref>
 
তিনি ''সেন্টার ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট'' নামে একটি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name="মানব"/> তিনি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একজন সক্রিয় পরিবেশবিদ এবং বাংলাদেশে তিনিই পরিবেশ সাংবাদিকতার সূচনা করেন। এছাড়ও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের এবং আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংগঠন ''ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর করজারভেশন অব নেচার''-এর আন্তর্জাতিক পরিচালনা পর্ষদের প্রথম বাংলাদেশী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref name="মানব"/>