ঘৃতকুমারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
2405:204:4127:3ca2::629:f8ac (আলাপ)-এর করা 1টি সম্পাদনা বাতিল। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
২৬ নং লাইন:
[[File:Aloe vera MHNT.BOT.2011.3.95.jpg|thumb|''Aloe vera'' - [[MHNT]]]]
 
'''ঘৃতকুমারী''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: '''''Aloe vera'''''), ({{lang-en|'''Medicinal aloe''', '''Burn plant'''}}) একটি [[রসালো উদ্ভিদ]] প্রজাতি। এটি [[Asphodelaceae|এলো]] পরিবারের একটি উদ্ভিদ। ঘৃতকুমারী গাছটা দেখতে অনেকটাই কাঁটাওয়ালা ফণীমনসা বা ক্যাকটাসের মতো। অ্যালোভেরা ক্যাক্টাসের মত দেখতে হলেও, ক্যাক্টাস নয়। লিলি প্রজাতির উদ্ভিদ। এদের ভেষজ গুণ আছে। এর আদি নিবাস আফ্রিকার মরুভূমি অঞ্চল ও মাদাগাস্কার। অ্যালোভেরা আজ থেকে 6000 বছর আগে মিশরে উৎপত্তি লাভ করে। ভেষজ চিকিৎসা শাস্ত্রে এলোভেরার ব্যবহার পাওয়া যায় সেই খৃীষ্টপূর্ব যুগ থেকেই। তখন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত এলোভেরার অনেক গুণের কথা আবিষ্কৃত হয়েছে। অ্যালোভেরার এখনও পর্যন্ত চারশো ষোলো প্রজাতির খোজ পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে তিন থেকে ছয় প্রজাতির অ্যালোভেরা শুধুমাত্র ত্বকের উপর ব্যবহার করা যায়।যার মধ্যে ভেষজগুন ১০-৮০শতাংশ আছে। এটিকে খাওয়া ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে। একমাত্র একটিই প্রজাতির অ্যালোভেরা পাওয়া সম্ভবপর হয়েছে যেটি ওয়েস্টইন্ডিজের বারবাডোজ দ্বীপে পাওয়া গিয়েছিলো। আবিষ্কর্তা ছিলেন স্যার জন ফিলিপ মিলার। তাই এনার ও দ্বীপের নাম অনুসারে এই প্রজাতির নামকরন করা হয় অ্যালো বারবাডেনসিস মিলার। একমাত্র এই প্রজাতির অ্যালোভেরাই পান করা ও ত্বকে ব্যবহার করা স্বাস্থ্যসম্মত। এই প্রজাতির অ্যালোভেরার মধ্যে সমস্ত ভেষজগুন,দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টিউপাদান(ভিটামিন,অ্যামাইনো অ্যাসিড,মিনারেল) ও প্রসাধনীর প্রাকৃতিক তত্ত্ব পাওয়া সম্ভব। প্রজাতিগত ভিন্নতার কারনে অনেকের দেহে অ্যালোভেরার বিরূপ প্রভাবের মন্তব্য পাওয়া স্বাভাবিক ঘটনা।তবে অ্যালো বারবাডেনসিস মিলার প্রজাতির অ্যালোভেরা সমস্ত মানুষের জন্যই নিরাপদ।তাই এই প্রজাতি সর্বোত্তম। এই অ্যালো বারবাডেনসিস মিলার প্রজাতির বিশস্ত প্রতিষ্ঠান ফরএভার লিভিং।যায়।
 
== ঘৃতকুমারী ==