সিস পার্কিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলার ধরন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৫৯ নং লাইন:
ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে ১৫৭টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯০৬ সালে [[ইয়র্কশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ইয়র্কশায়ারের]] পক্ষে একটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। এরপর অবশ্য জানা যায় যে, তিনি ঐ কাউন্টির সীমারেখার বিশ গজ বাইরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।<ref name="20yards">{{cite web |url=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/149605.html |title=An unwanted nose job |accessdate=20 February 2017 |work=ESPN Cricinfo}}</ref> তাঁর বিষয়ে ছাড়াও অনেক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটারই]] কাউন্টি সীমানায় জন্মগ্রহণ না করা সত্ত্বেও ইয়র্কশায়ারের পক্ষে অংশগ্রহণে করেছিলেন। তাসত্ত্বেও পরবর্তী আট বছর লীগ ও মাইনর কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এরপর তিনি ল্যাঙ্কাশায়ার ক্লাবে যোগ দেন। ১৯১৪ থেকে ১৯২৬ সাল পর্যন্ত ওল্ড ট্রাফোর্ডে খেলেন।
 
১৯১৪ সালে লিভারপুলের রেড রোজে [[Leicestershire County Cricket Club|লিচেস্টারশায়ারের]] বিপক্ষে ১৪ উইকেট পেয়েছিলেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল ২৮। ১৯১৯ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত [[Roses Match|গোলাপের খেলায়]] মাত্র ১০ গড়ে ১৪ উইকেট পেয়েছিলেন। এছাড়াও, ১৯২০ সালে ওভালে [[জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্স|প্লেয়ার্সের খেলোয়াড়]] হিসেবে প্রথম ইনিংসে ৮৫ রান খরচায় ৯ উইকেট পেয়েছিলেন। তন্মধ্যে, ছয়জনই পরিষ্কার বোল্ড হয়েছিলেন। ১৯২১ সালে ৩৪ বছর বয়সে পরিপূর্ণ ক্রিকেটার হিসেবে আবির্ভূত হন। ঐ সময়ে শনিবাসরীয় লীগে ল্যাঙ্কাশায়ারের সদস্যরূপে সমান তালে অংশ নিতে থাকেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০টি টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ তারিখে স্বাগতিক [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ তারিখে স্বাগতিক [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২১ সালে তিনি [[ওয়ারউইক আর্মস্ট্রং|ওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের]] নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলীয় দলের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে বোলিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেন।
 
== খেলার ধরন ==
[[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|মহান যুদ্ধের]] কারণে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের মূল্যবান চারটি বছর নষ্ট হয়ে যায়। মাঝারী গড়ন ও শীর্ণকায় ছিলেন। বল শূন্যে ভাসিয়ে বোলিং করতেন ও বাঁকে ব্যাটসম্যানকে আউট করতেন। প্রয়োজনে [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] চাহিদামাফিক আক্রমণধর্মী [[ফিল্ডিং (ক্রিকেট)|ফিল্ডিং]] সাজাতেন সিস পার্কিন। নিষ্প্রাণ পিচে সেরা ব্যাটসম্যানের বিপক্ষে তিনি বেশ নাকানি-চুবানি খেতেন। তবে, নিজের সেরা দিনগুলোয় যে-কোন দলের বিপক্ষে তিনি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতেন।
 
ঘরোয়া ক্রিকেটে অসামান্য ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯২৪ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] সম্মাননায় ভূষিত হন তিনি।