সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{Infobox person
|name= সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
|image=
১২ নং লাইন:
|occupation = বিচারপতি
}}
'''সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ''' একজন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] বিচারপতি <ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=29&dd=2011-01-31&ni=47600
|titleশিরোনাম= বিচারপতি মোর্শেদের আদর্শ অনুসরণের আহ্বান|lastশেষাংশ= |firstপ্রথমাংশ= |dateতারিখ= ৩১ জানুয়ারি ২০১১|workকর্ম=দৈনিক জনকন্ঠ|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১}}</ref>
যিনি ১৯১১ সালের ১১ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] মুর্শিদাবাদে।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলেন। <ref>[[বাংলাদেশ]] কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি প্রিন্সিপাল শাহ মুহাম্মদ খোরশেদ লিখিত Justice Syed Mahbub Mursed-A Profile</ref>
 
২১ নং লাইন:
দেশে ফিরে সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ [[কলকাতা]] হাইকোর্টে আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি [[ঢাকা]] হাইকোর্টে যোগ দেন ১৯৫৫ সালে ।ঐ বছরই তিনি [[ঢাকা]] হাইকোর্টের বিচারক নিযুক্ত হন। ১৯৬২-৬৩ সালে [[পাকিস্তান]] সুপ্রিম কোর্টের বিচারক এবং ১৯৬৪ সালে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ লাভ করেন।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। ১৯৬৮ সালে যখন [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা]]য় [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানের]] কৌঁসুলি স্যার টম উইলিয়ামসের সাথে তিনি সহকারী হিসেবে কাজ করতে চেয়েছিলেন।’ টম উইলিয়ামস বলেছিলেন, ‘একজন প্রধান বিচারপতি সব সময়ের জন্যই প্রধান বিচারপতি থাকেন। সুতরাং সে হিসেবে আপনি আমার উপদেষ্টা হিসেবেই কাজ করবেন।’ টম উইলিয়ামস [[ঢাকা]] যখন ছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে বিচারপতি মোর্শেদের [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা]] নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। বিচারপতি মোর্শেদের জ্ঞান ও আইনের শাসনের প্রতি সমর্থন দেখে টম উইলিয়ামস বহুবার প্রশংসা করেছেন তাঁর। [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] গোলটেবিল বৈঠকে (ফেব্রুয়ারি-মার্চ ১৯৬৯) সমগ্র [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] যে ৩৫ জন নেতা আমন্ত্রিত হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বিচারপতি মোর্শেদ ।<ref name="bicharpoti"/>
== আন্দোলন ==
১৯৫০ সালে তিনি [[ঢাকা]]য় চলে আসেন এবং ১৯৫২ সালের [[ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনে]] অংশ নেন। উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ উদ্যোগী ভূমিকা নিয়েছিলেন। ১৯৫৪ সালের যুক্ত ফ্রন্ট নির্বাচনে ও ২১ দফা কর্মসূচি প্রণয়ণে তাঁর ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য । প্রধান বিচারপতি থাকাকালে নিম্ন আদালতের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানেও তিনি রাজনীতিবিদদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন।পরবর্তী সময়ে কিছুটা ভগ্ন স্বাস্থ্যজনিত কারণে, কিছুটা সে সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতির দরুন তিনি নিজেকে খানিকটা গুটিয়ে নিয়েছিলেন।<ref name="bicharpoti">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2011-02-08/news/122525
|titleশিরোনাম= জন্ম শতবর্ষে বিচারপতি মোর্শেদ |lastশেষাংশ= আহসান |firstপ্রথমাংশ= জিয়া হাবীব |dateতারিখ=১১ই জানুয়ারি, ২০১১ |workকর্ম=দৈনিক প্রথম আলো|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
<references />
 
==বহিঃসংযোগ==
* কিংবদন্তি বিচারপতি- সমকাল,৩ এপ্রিল ২০১৮, পৃষ্ঠা ৮। http://epaper.samakal.com/nogor-edition/2018-04-03/8
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বিচারপতি]]
৩১ ⟶ ৩৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৯-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বগুড়া জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
 
==বহিঃসংযোগ==
* কিংবদন্তি বিচারপতি- সমকাল,৩ এপ্রিল ২০১৮, পৃষ্ঠা ৮। http://epaper.samakal.com/nogor-edition/2018-04-03/8