বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →শীর্ষ |
|||
৪৫ নং লাইন:
সিন্ধুর বিশিষ্ট স্থপতি [[আব্দুল হুসেন থারিয়ানি]]কে মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশার জন্য নিযুক্ত করা হয়। পুরো কমপ্লেক্স নকশার মধ্যে দোকান, অফিস, গ্রন্থাগার ও গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবার পর শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী ১৯৬৩ সালে প্রথমবারের জন্য এখানে নামাজ পড়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম |ইউআরএল=https://www.ntvbd.com/religion-and-life/137003/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B0%E0%A6%AE |ওয়েবসাইট=এনটিভি অনলাইন |তারিখ=১৫ জুন ২০১৭}}</ref>
১৯৭৫ সালের ২৮ মার্চ থেকে [[ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ]] এই মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছে। বর্তমানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদটি আটতলা। নিচতলায় রয়েছে বিপণিবিতান ও একটি বৃহত্তর অত্যাধুনিক সুসজ্জিত মার্কেট কমপ্লেক্স। দোতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত প্রতি তলায় নামাজ পড়া হয়।
২০০৮ সালে সৌদি সরকারের অর্থায়নে মসজিদটি সম্প্রসারিত করা হয়। বর্তমানে এই মসজিদে একসঙ্গে ৪০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। এ মসজিদের শোভাবর্ধন এবং উন্নয়নের কাজ এখনও অব্যাহত রয়েছে।
|