হেনরি কিসিঞ্জার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
9টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৩৩ নং লাইন:
 
== বৈদেশিক নীতি ==
[[হোয়াইট হাউস|হোয়াইট হাউসে]] অবস্থানকালীন রিচার্ড নিক্সন, হেনরি কিসিঞ্জারের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে [[রিয়েলপলিটিক|রিয়েলপলিটিকের]] মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|last=Byrnes|first=Sholto|title=Time to rethink realpolitik|url=http://www.newstatesman.com/north-america/2009/02/obama-kissinger-world-russia|publisher=New Statesman|accessdate=25 June 2011}}</ref> ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৭ সালের মধ্যে কিসিঞ্জার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের [[বৈদেশিক নীতি|বৈদেশিক নীতিতে]] অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এ সময় তিনি [[ডিটেন্টে]] নীতির মাধ্যমে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]], [[গণপ্রজাতন্ত্রী চীন|গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের]] সাথে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আমেরিকার সম্পর্ক বজায় রাখেন। [[প্যারিস শান্তি সম্মেলন|প্যারিস শান্তি সম্মেলনেরও]] প্রধান আলোচক ছিলেন তিনি। [[ভিয়েতনাম যুদ্ধ|ভিয়েতনাম যুদ্ধে]] আমেরিকার সম্পৃক্ততারও ইতি ঘটান হেনরি কিসিঞ্জার। অনেক ধরনের আমেরিকান নীতি এ সময়ে সৃষ্ট হয়। তন্মধ্যে [[কম্বোডিয়ায় বোমাবর্ষণ|কম্বোডিয়ায় বোমাবর্ষণের]] ঘটনায় তাঁর সম্পৃক্ততা এখনো [[বিতর্ক|বিতর্কের]] পরিবেশ সৃষ্টি করে। কিসিঞ্জার এখনো বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে বহাল তবিয়তে অবস্থান করছেন।<ref>A press release issued by the 45th [[Munich Conference on Security Policy]] on February 8, 2009 declared "[H]is voice continues to bear weight and authority throughout the globe." see [http://www.securityconference.de/konferenzen/2009/ewald_von_kleist_preis.php?sprache=en&] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090629043800/http://www.securityconference.de/konferenzen/2009/ewald_von_kleist_preis.php?sprache=en& |তারিখ=২৯ জুন ২০০৯ }} Munich Security Conference - February 6, 2009 Press Release</ref>
 
১৯৭৩ সালে [[আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ|আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের]] প্রেক্ষাপটে কিসিঞ্জার মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা হিসেবে ইসরায়েলকে [[সিনাই উপত্যকা]] থেকে সেনা প্রত্যাহারে বাধ্য করান। এরফলে তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শীতার পরিচয় পাওয়া যায় যা [[তৈল সঙ্কট]] উপশমে সহায়তা করেছিল।