মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৩ নং লাইন:
| map_size =
| map_caption =
| coordinates = {{Coordস্থানাঙ্ক|23.731862|N|90.406800|E|display=inline,title}}
| former_name =
| established = {{Startশুরুর dateতারিখ|1996|04|22|df=y}}
| dissolved =
| location =এফ১১-এ/এফ১১-বি, [[শেরেবাংলা নগর থানা|শেরে-বাংলা নগর]] , নাগরিক কেদ্র, [[আগারগাঁও]], [[ঢাকা]], [[বাংলাদেশ]]।
৫২ নং লাইন:
ভাড়া বাড়িতে জাদুঘরের কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ায় স্থান-স্বল্পতার কারণে সংগৃহীত স্মারকসমূহ যথাযথভাবে প্রদর্শন করা সম্ভব না হওয়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় জাদুঘর ট্রাস্টের অনুকূলে ০.৮২ একর ভূমি বরাদ্দ দেয়। নভেম্বর ২০০৯-এ উন্মুক্ত স্থাপত্য নকশা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক জুরিবোর্ড মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থাপত্য-নকশা নির্বাচন চূড়ান্ত করে।
 
২০১১ সালের ৪ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন। ২০১৭ সালের ১৬ এপ্রিল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্ভোধন করেন। ১০২ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের এই নয়তলা ভবন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|first1প্রথমাংশ১=আশীষ-উর-রহমান|titleশিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর: এক অনন্য উদ্যোগ|urlইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1358666/মুক্তিযুদ্ধ-জাদুঘর-এক-অনন্য-উদ্যোগ|websiteওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=8 এপ্রিল 2018|dateতারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৭}}</ref>
 
==গ্যালারি==