সিরোসিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''সিরোসিস''' ([[ইংরেজী ভাষা|ইংরেজী ভাষায়]] Cirrhosis- ({{pron-en|sɪˈroʊsɪs}}) বা '''লিভার সিরোসিস''' [[মানুষ|মানুষের]] [[যকৃৎ|যকৃতের]] দীর্ঘস্থায়ী রোগের ফল যা দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত থেকে সৃষ্টি হতে পারে এবং মারাত্মক পর্যায়ের সিরোসিসে [[যকৃৎ]] এর কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে মানুষের মৃত্যু ডেকে আনতে পারে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.infokosh.bangladesh.gov.bd/detail.php?article_id=470&content_type=0&doc_type=5#2|titleশিরোনাম=সিরোসিস – বাংলাদেশ জাতীয় ই-তথ্যকোষ|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=অক্টোবর ২৮, ২০১১}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>। সিরোসিসের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এতে যকৃতের সুস্থ-সবল [[কলা (জীববিজ্ঞান)|কলা]] (tissue) ক্ষয়যুক্ত কলা বা নডিউল (nodule) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়ে যায়<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.mayoclinic.com/print/cirrhosis/DS00373/DSECTION=all&METHOD=print|titleশিরোনাম=সিরোসিস – MayoClinic.com}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.meddean.luc.edu/lumen/MedEd/orfpath/cirhosis.htm|titleশিরোনাম=লিভার সিরোসিস|workকর্ম=যকৃতের প্যাথলজীর উপরে গবেষণা}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.pathology.vcu.edu/education/gi/lab3.h.html|titleশিরোনাম=প্যাথলজী শিক্ষা: গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ অক্টোবর ২০১১|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100615090253/http://www.pathology.vcu.edu/education/gi/lab3.h.html|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ জুন ২০১০|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ফলে যকৃত আর কাজ করতে পারে না। সিরোসিসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে যকৃতের দীর্ঘস্থায়ী রোগ এবং যকৃতে সংক্রমণ ছাড়াও দীর্ঘদিন যাবৎ অতিরিক্ত [[মদ|মদ্যপান]], [[হেপাটাইটিস|হেপাটাইটিস বি]], [[হেপাটাইটিস|হেপাটাইটিস সি]], ফ্যাটি লিভার রোগ ইত্যাদি<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.indg.in/health/diseases/systemic_diseases/9b89bf9b09b89bf9b8-9859ac-9b29bf9ad9be9b0|titleশিরোনাম=সিরোসিস অব লিভার, ইন্ডিয়া ডেভেলপমেন্ট গেইটওয়ে ওয়েবসাইট|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=অক্টোবর ২৮, ২০১১|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120307130552/http://www.indg.in/health/diseases/systemic_diseases/9b89bf9b09b89bf9b8-9859ac-9b29bf9ad9be9b0|আর্কাইভের-তারিখ=৭ মার্চ ২০১২|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>। তবে সিরোসিসের প্রধান কারণ দেশ অনুযায়ী ভিন্ন হয়। যেমন [[ইউরোপ]] এবং [[আমেরিকা|আমেরিকায়]] সিরোসিস হয় প্রধানতঃ মদ্যপানের ফলে আর হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের আক্রমেন। পক্ষান্তরে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রধানতঃ হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের আক্রমণ আর ফ্যাটি লিভার লিভার সিরোসিসের পেছনে দায়ী (প্রায় আড়াই হাজার রোগীর উপরে জরীপ চালিয়ে দেখা গেছে <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-03/news/39571|titleশিরোনাম=লিভার সিরোসিস ক্যানসার নয় (প্রথম আলোর নিবন্ধ |workকর্ম=ডা. মামুন-আল-মাহতাব, তারিখ: ০৩-০২-২০১০ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=অক্টোবর ২৮, ২০১১}}</ref>)। এছাড়াও অজানা কারণে লিভার সিরোসিস হতে পারে।
 
== এপিডেমিওলজী ==
[[Image:Cirrhosis of the liver world map - DALY - WHO2004.svg| right |thumb| প্রতি ১,০০,০০০&nbsp;জন অধিবাসীর কতজন লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত তার উপরে ভিত্তি করে পৃথিবীর দেশসমূহের অবস্থান<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.who.int/healthinfo/global_burden_disease/estimates_country/en/index.html |titleশিরোনাম=ডব্লিউ এইচ ও (WHO) দেশসমূহের রোগ অনুযায়ী গণনা |yearবছর=২০০৯ |workকর্ম=বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=নভেম্বর ১১,২০০৯}}</ref><div class="references-small" style="-moz-column-count:3; column-count:3;">
{{legend|#b3b3b3|কোন তথ্য নেই}}
{{legend|#ffff65|৫০ জনের কম}}
৩৪ নং লাইন:
</div>]]
 
সিরোসিস এবং যকৃতের দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিবছর প্রায় ২৭,০০০ মানুষের মৃত্যু ঘটিয়ে ২০১১ সালে [[আমেরিকা|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] মৃত্যুর কারণ হিসেবে পুরুষদের ক্ষেত্রে ১০তম এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ১২তম ছিল <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |authorলেখক=Anderson RN, Smith BL |titleশিরোনাম=Deaths: leading causes for 2001 |journalসাময়িকী=National vital statistics reports: from the Centers for Disease Control and Prevention, National Center for Health Statistics, National Vital Statistics System |volumeখণ্ড=52 |issueসংখ্যা নং=9 |pagesপাতাসমূহ=1–85 |yearবছর=2003 |pmid=14626726 |doiডিওআই=}}</ref>।
 
== তথ্যসুত্র ==