বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rajibalimollik-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩০ নং লাইন:
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতিশাসিত ও সংসদীয় উভয় পদ্ধতিতে পরিচালিত হওয়ায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধানের দ্বিতীয় তফসিল অনুসারে রাষ্ট্রপতি সংসদ সদস্যদের গোপন ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরবর্তীকালে সংবিধানে চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে প্রত্যক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিধান প্রবর্তিত হয়। সংবিধানের ১২তম সংশোধনীতে সংসদীয় পদ্ধতি চালু হলে পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিধান করা হয়। বর্তমানে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮ অনুসারে সংসদ-সদস্যদের দ্বারা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
===যোগ্যতা===
বাংলাদেশের সংবিধান রাষ্ট্রপতি হবার যোগ্যতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা নির্ধারণ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=চতুর্থ ভাগ, নির্বাহী বিভাগ, ১ম পরিচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি|urlইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_sections_detail.php?id=957&sections_id=30022}}</ref> রাষ্ট্রপতি হতে হলে এই মানদণ্ড অবশ্যই পূরণ করতে হয়। কোন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবার যোগ্য হবেন না, যদি তিনি-
:(ক) পঁয়ত্রিশ বৎসরের কম বয়স্ক হন; অথবা
:(খ) সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হবার যোগ্য না হন; অথবা
৪৬ নং লাইন:
===শপথ বা প্রতিজ্ঞা===
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের (অথবা তাঁর অনুপস্থিতিতে, ডেপুটি স্পিকারের) উপস্থিতিতে শপথ নিতে হয়। রাষ্ট্রপতি সংবিধান রক্ষা, সংরক্ষণ এবং রক্ষায় নিম্নরূপে শপথ নেন:
{{উক্তি|আমি, .............. ,<br>সশ্রদ্ধচিত্তে শপথ (বা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা) করিতেছি যে, আমি আইন-অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি-পদের কর্তব্য বিশ্বস্ততার সহিত পালন করিব; <br>আমি বাংলাদেশের প্রতি অকৃত্রিম বিশ্বাস ও আনুগত্য পোষণ করিব;<br> আমি সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান করিব;<br>এবং আমি ভীতি বা অনুগ্রহ, অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হইয়া সকলের প্রতি আইন-অনুযায়ী যথাবিহীত আচরণ করিব।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান, [[:s:পাতা:গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান.djvu/৮৮|তৃতীয় তফসিল [১৪৮ অনুচ্ছেদ] শপথ ও ঘোষণা]]|publisherপ্রকাশক=}}</ref>}}
 
== ক্ষমতা ও কর্তব্য ==
===নিয়োগের ক্ষমতা===
রাষ্ট্রপতি নিম্নলিখিত পদে নিযুক্ত করতে পারেন:<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=৫৬। মন্ত্রিগণ|urlইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_sections_detail.php?id=957&sections_id=30030|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=11 জুন 2017}}</ref>
* সংবিধানের ৫৬ (২) ধারা অনুসারে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদিগকে নিয়োগ দান করবেন। তবে শর্ত থাকে যে, তাঁদের সংখ্যার অন্যূন নয়-দশমাংশ সংসদ-সদস্যগণের মধ্য হতে নিযুক্ত হবেন এবং অনধিক এক-দশমাংশ সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হবার যোগ্য ব্যক্তিগণের মধ্য হতে মনোনীত হতে পারিবেন।
* সংবিধানের ৯৫ ধারা অনুসারে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হবেন এবং প্রধান বিচারপতির সহিত পরামর্শ করে রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগদান করবেন।
৫৬ নং লাইন:
 
===ক্ষমা প্রদর্শন===
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিশেষাধিকার রয়েছে। সেই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে−কোন দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করার এবং যে−কোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=৪৯। ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার|urlইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_sections_detail.php?id=957&sections_id=30023}}</ref>
 
===আইনী ক্ষমতা===