বাংলাদেশের সংরক্ষিত মাছের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
'''বাংলাদেশের সংরক্ষিত মাছ''' বলতে বোঝানো হয় সে সব মাছকে যেগুলো বাংলাদেশের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন]] অনুযায়ী [[বাংলাদেশ সরকার]] কর্তৃক '''সংরক্ষিত''' ঘোষণা করা হয়েছে। উক্ত আইনের শেষে যুক্ত ২য় ও ৩য় তফসিলে মোট ৫২ প্রজাতির মাছের নামোল্লেখ করা হয়েছে যেগুলো বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডে সংরক্ষিত বন্যপ্রাণী ''(Protected animal)'' হিসেবে বিবেচিত হবে।
 
সংরক্ষিত বন্যপ্রাণীর ক্ষেত্রে সকলকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা উক্ত আইনের ৬ ধারা মোতাবেক এই ৫২ প্রজাতির বন্যপ্রাণী শিকার বা বন্যপ্রাণী, মাংস, ট্রফি, অসম্পূর্ণ ট্রফি, বন্যপ্রাণীর অংশবিশেষ অথবা এসব হতে উৎপন্ন দ্রব্য দান, বিক্রয় বা কোনো প্রকারে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা অন্য কারো নিকট হস্তান্তর করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। উক্ত ধারা লঙ্ঘন করলে বিচারক্রমে ৩৯ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি এক বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। কোন ব্যক্তি একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে শাস্তির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে।<ref name="আইন১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_all_sections.php?id=1102 |titleশিরোনাম=বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ |workকর্ম=বাংলাদেশ আইন মন্ত্রণালয় |locationঅবস্থান=ঢাকা |publisherপ্রকাশক=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/ |dateতারিখ=১০ জুলাই ২০১২ |pageপাতা=১১৮৪১৫-১১৮৪৩৮ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2016-12-17 }}</ref>
 
আরো উল্লেখ রয়েছে আইনের ৪১ ধারা মোতাবেক যে কোনো ব্যক্তি এই আইনের অধীন কোন অপরাধ সংঘটনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহায়তা করলে বা উক্ত অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা প্রদান করে থাকলে এবং উক্ত সহায়তা বা প্ররোচনার ফলে অপরাধটি সংঘটিত হলে, উক্ত সহায়তাকারী বা প্ররোচনাকারী তাহার সহায়তা বা প্ররোচনা দ্বারা সংঘটিত অপরাধের জন্য নির্ধারিত দন্ডে দন্ডিত হইবেন।<ref name="আইন১" />