হেমায়েত উদ্দিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৯ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
হেমায়েত উদ্দিন [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে চাকরি করতেন। [[১৯৭১]] সালের মার্চের মাঝামাঝি থেকে ছুটিতে ছিলেন। [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে তিনি বিভিন্ন বাহিনীতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কয়েকজনকে নিয়ে একটি ছোট দল গঠন করেন। তাঁদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ করেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি |titleশিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (দ্বিতীয় খন্ড)|lastশেষাংশ= |firstপ্রথমাংশ= |authorlinkলেখক-সংযোগ= |coauthors= |yearবছর=মার্চ ২০১৩ |publisherপ্রকাশক= প্রথমা প্রকাশন |locationঅবস্থান= |isbnআইএসবিএন= 9789849025375|pageপাতা= ১৪৮|pagesপাতাসমূহ= |accessdateসংগ্রহের-তারিখ= |urlইউআরএল=}}</ref>
 
== মুক্তিযুদ্ধে অবদান ==
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের রাতের পর ২৯শে মার্চ তারিখে ঢাকার জয়দেবপুর সেনানিবাসে অবস্থানরত পাঞ্জাবি সৈন্যদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বিদ্রোহী সৈন্য এবং কর্মকর্তাগণ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পরেন। বিদ্রোহী সৈন্যদের অন্যতম ব্যান্ডপার্টির হাবিলদার হেমায়েত উদ্দিন কয়েকজন সৈন্যকে নিয়ে ফরিদপুরে আসেন। এ সময় ফরিদপুরের স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় তিনি পাকিস্তান সৈন্যদের প্রতিহত করলে বেশ কিছুদিন ফরিদপুর পাক সৈন্য মুক্ত থাকে। কিন্তু ঢাকা থেকে আধুনিক অস্ত্রসস্ত্রসহ পাকিস্তান সৈন্য ফরিদপুর গেলে হেমায়েত উদ্দিন সঙ্গীদের নিয়ে ২৮ শে এপ্রিল নিজ গ্রাম কোটালিপাড়ার টুপুরিয়ায় সরে আসেন। এ সময় স্থানীয় রাজাকারেরা তাকে আত্মসমর্পন না করলে তার ছেলে এবং স্ত্রীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার হুকমী প্রদান করে। হুমকীর খবর শুনে হেমায়েতের স্ত্রী আত্মহত্যা করেন।<ref name="shatoMonishi">{{বই উদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=নজরুল|firstপ্রথমাংশ=আরিফ|titleশিরোনাম=বাংলাদেশের শত মনীষী|publisherপ্রকাশক=সাহিত্য ইন্সটিটিউট|locationঅবস্থান=ঢাকা|dateতারিখ=নভেম্বর ২০০৯|pagesপাতাসমূহ=পৃ ২৩২|isbnআইএসবিএন=9789848452363|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১৬-০২-২০১০|languageভাষা=বাংলা}}</ref> হেমায়েত সেখান থেকে সরে গিয়ে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সহায়তায় মুক্তিবাহিনী গড়ে তোলেন। তিনি এবং তার সঙ্গীরা কোটালিপাড়া থানা আক্রমণ করে প্রচুর অস্ত্র নিজেদের দখলে নেয়।
 
=== হেমায়েত বাহিনী ===