বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rajibalimollik (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Rajibalimollik-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
 
সংসদে পাস হওয়া প্রতিটি বিল আইনে পরিণত হয় রাষ্ট্রপতির সম্মতিক্রমে।
আসসালামু আলাইকুম,
স্যার,
আমি, মো : রাজিব আলী মল্লিক
গ্রাম,তেলিগাতী পাকারমাথা
পোষ্ট, কুয়েট
থানা, আড়ংঘাটা
জেলা,খুলনা
মোবা,+৮৮০১৯২৫৫৪৪৮৯৮
আমি একটা চাকরি চাই। পিওন হলে ও চলবে। আমি গরিব ঘরের ছেলে।আমার বাবা একজন হকার। খুলনা কুয়েট এর ভেতর চাকরি। আপনি ভিসি সাহেবকে একটু বলে দিলে আমার চাকরিটা হবে। আমি এইস, এস, সি পাস। আমায় একটু দয়য়া করুন স্যার,আমি অনেককে বলেছি তারা সবাই টাকা চায়। আমার কাছে টাকা নাই। আমি দিন মজুরের কাজ করি অতো টাকা আমি কোথায় পাবো। আমায় একটু সাহায্যে করুন। আপনি মহান। উপরে আল্লা নিচে আপনি।
 
==নির্বাচন প্রক্রিয়া==
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতিশাসিত ও সংসদীয় উভয় পদ্ধতিতে পরিচালিত হওয়ায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধানের দ্বিতীয় তফসিল অনুসারে রাষ্ট্রপতি সংসদ সদস্যদের গোপন ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরবর্তীকালে সংবিধানে চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে প্রত্যক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিধান প্রবর্তিত হয়। সংবিধানের ১২তম সংশোধনীতে সংসদীয় পদ্ধতি চালু হলে পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিধান করা হয়। বর্তমানে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮ অনুসারে সংসদ-সদস্যদের দ্বারা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।