রামজী লন্ডনওয়ালে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩০ নং লাইন:
পুলিশের সন্দেহ হয় যে এই বিয়েটা ভুয়া। ভারতীয় দূতাবাস রামজী এবং সামিরাকে ডাক দেয়। এই সময়ের মধ্যে রামজী জয় সম্বন্ধে জানতে পারে যে তার আগে একটি পত্নী ছিলো। জয়ের প্রাক্তন পত্নী রামজীকে বলে যে জয় প্রতারক, জয় তাকে ধোঁকা দিয়ে ত্যাগ করেছে, তাদের একটি ছেলেও হয়েছে, সে জানায় সে জয়কে শাস্তি দেবে। রামজী এইসব কথা সামিরাকে বললে সামিরাও জয়ের প্রাক্তন পত্নীর সঙ্গে কথা বলে। পুলিশ যাতে সামিরা এবং রামজীর বিয়েকে ধোঁকা মনে না করে সেইজন্যে সামিরা এবং রামজী একই সঙ্গে থাকা শুরু করে দেয়। সামিরা রামজীর গ্রাম্য আচরণ পছন্দ করেনা। রামজীর ভালো রান্না সামিরার পছন্দ হয়ে যায় এবং সে রামজীকে পছন্দ করা শুরু করে। ধীরে ধীরে সামিরা বুঝতে পারে যে জয় তাকে ভালোবাসেনা আসলে।
 
রামজী তার বোনের যৌতুকের টাকা ভারতে পাঠাতে পারেনা, তার বোনকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন বের করে দেয়। রামজীর বোন রামজীকে টেলিফোনে পাওয়ার চেষ্টা করে, সামিরা ফোন ধরে এবং সব কথা শোনার পর সামিরা ভারতে টাকা পাঠিয়ে দেয়। রামজী ভারতীয় দূতাবাসে ভুল কথা বলার কারণে ঝামেলায় পড়ে, ভারতীয় দূতাবাস তার বৈধ কাগজপত্র না থাকার কারণে তাকে ভারতে ফেরত পাঠিয়ে দেবার নির্দেশ দেয়। রামজী যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় একটি খবর আসে যে সে একটি রান্না প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়েছে এবং একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় রান্না করার সুযোগ পেয়েছে।
 
রামজী সামিরাকে বলে যে তার ভারতে যাওয়াই লাগবে। এক বছর পর সামিরা রামজীর গ্রামে আসে, সামিরা তাকে ভারতীয় সংস্কৃতি অনুযায়ী আবার বিয়ে করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় কারণ সে তাকে ভালোবাসে। রামজী এবং সামিরা ভারতেই নতুন একটি রেস্তোরাঁর ব্যবসা নিজেরাই শুরু করে এবং অভিনেতা [[অমিতাভ বচ্চন]] সেটি উদ্বোধন করতে আসেন।
==তথ্যসূত্র==
{{ সূত্র তালিকা }}