ধূসর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
5টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
||
২৭৫ নং লাইন:
১৯ শতকে নারীদের ফ্যাশনের নির্দেশক ছিল প্যারিস, আর পুরুষদের আদর্শ লন্ডন। বিজনেস স্যুটের মূল উদ্দেশ্য ছিল সিরিয়াসনেস দেখানো, পাশাপাশি সমাজে ও ব্যবসায় নিজের অবস্থান জানানো। সময়ের সাথে সাথে পুরুষদের ফ্যাশন থেকে উজ্জ্বল রঙ উঠে যায়, জায়গা করে নেয় কালো বা গাঢ় চারকোল ধূসর রঙের শীতের ফ্রককোট, গ্রীষ্মে হালকা ধূসর। ২০ শতকের শুরুতে ফ্রককোটের পরিবর্তে চালু হতে থাকে লাউঞ্জ স্যুট, সান্ধ্য পোষাকের খানিকটা অনানুষ্ঠানিক রূপ, সেটাও কালো বা চারকোল ধূসর। ১৯৩০ দশকে ইংরেজদের স্যুট স্টাইলকে বলা হতো ড্রেপ স্যুট, চওড়া কাঁধ এবং কোমরের কাছে চাপা, সাধারণত কালো বা হালকা ধূসর। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর স্টাইলটা বদলে খানিকটা পাতলা হয়, যেটাকে বলে কন্টিনেন্টাল কাট, তবে রঙ ধূসরই থাকে।<ref>Eva Heller, ''Psychologie de la couleur - effets et symboliques'', pg. 236</ref>
২০ শতকের শেষার্ধে লন্ডনের দর্জিদের পাশাপাশি হলিউডের ফ্যাশনও পুরুষদের প্রভাবিত করতে থাকে। ১৯৫০ ও ১৯৬০-এর দশক ছিলো ধূসর স্যুটের সোনালী যুগ, পরতেন সিনেমা তারকা ক্যারি গ্র্যান্ট ও হামফ্রে বোগার্ট এবং প্রেসিডেন্ট [[জন এফ কেনেডি]] (দুই বোতামঅলা ধূসর স্যুট)। ১৯৬৫ সালে [[লিন্ডন বি. জনসন]] প্রথম যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রেসিডেন্ট হিসেবে অক্সফোর্ড গ্রে বিজনেস স্যুট পরে অভিষিক্ত হন; তার পূর্বসুরীরা অভিষেকের সময় পরতেন আনুষ্ঠানিক কাটওয়ে কোট ও ডোরাকাটা পাজামা।<ref>http://www.lbjlib.utexas.edu/johnson/inauguration/index.shtm#interesting {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130123125624/http://www.lbjlib.utexas.edu/johnson/inauguration/index.shtm
২১ শতাব্দীর প্রথমদিকে, স্টাইল বদলাতে শুরু করলো, ধূসরকে মনে হলো একঘেয়ে এবংব্যক্তিত্বহীন রঙ। ধীরে ধীরে গাঢ় নীল স্যুট প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলো। G-20 ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাম্প্রতিক সন্মেলনগুলোয় বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রপ্রধানরা নীল বিজনেস স্যুট পরেছেন।
|