লীমা ধর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nimisha singhania (আলোচনা | অবদান)
লেখিকার বর্তমান শিক্ষাগত যোগ্যতা ও তাঁর গবেষণার বিষয় সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
২০ নং লাইন:
| website = {{URL|http://www.writerleema.com}}
}}
'''লীমা ধর ''' (জন্মঃ ২২ ডিসেম্বর ১৯৯৩) একজন [[ভারত|ভারতীয়]] [[ইংরেজি]] সাহিত্যিক।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম= lime light(Novel Belle)|ইউআরএল= http://epaper.telegraphindia.com/details/186444-4445886.html |প্রকাশক= [[The Telegraph (Calcutta)]],India |তারিখ=8 May 2016}}</ref><ref name=who>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= WHO’S WHO OF INDIAN WRITERS, 2015: A-M|লেখক=Dr. Sufian Ahmad & Sri Biswajit Sinha (ed.) |প্রকাশক=[[Sahitya Akademi]] |বছর=2015|আইএসবিএন=978-81-260-4812-0| 6=|ইউআরএল= http://sahitya-akademi.gov.in/sahitya-akademi/SASearchSystem/sauser/writerinfo.jsp?wrids=367 |সূত্র=|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ মে ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160508073957/http://sahitya-akademi.gov.in/sahitya-akademi/SASearchSystem/sauser/writerinfo.jsp?wrids=367|আর্কাইভের-তারিখ=৮ মে ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> বর্তমানে এদেশে যে কজন অনুর্ধ পচিঁশ জনপ্রিয় ইংরেজি লেখিকা আছেন তাঁদের অন্যতম লীমা ধর।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম='''A Few Must Read Books Of Contemporary Women Novelist Who Are Below 25'''|শেষাংশ=Menon |প্রথমাংশ=Manini|ইউআরএল=http://www.womensweb.in/2016/02/indian-women-novelists/ |ওয়েবসাইট=women's web for women who do |প্রকাশক=Manini Menon |অবস্থান=India |তারিখ=20 February 2016}}</ref> মাত্র ১৩ বছর বয়সেই লীমার প্রথম হিন্দি কাব্য সংকলন ''কুছ লফ্জ নকাব মে'' প্রকাশ পায়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম= হিন্দি-ইংরেজিতে সাহিত্যসৃষ্টি করে নজর কেড়েছেন বঙ্গললনা লীমা|ইউআরএল= http://www.anandabazar.com/national/lima-s-creations-drawing-attention-through-out-the-country-dgtl-1.402376 |প্রকাশক=[[Ananadabazar Patrika]], India |তারিখ=3 June 2016}}</ref>। সে সময় কিশোরী লীমা ছিলেন নবম শ্রেণীর ছাত্রী। এরপর ওঁর দ্বিতীয় কাব্য সংগ্রহ ''ফর দা হানড্রেড টুমোরোজ''; এটি ইংরেজি ভাষায় লেখেন। সঙ্গে সঙ্গে লীমার খ্যাতি বেড়ে যায়, কারণ হিন্দি ও ইংরেজিতে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সী কবি হিসেবে প্রতিপন্ন হন.ইংরেজিতে তাঁর প্রথম উপন্যাস ''টিল উই মিট এগেন''(২০১২) প্রকাশ হওয়ার দু সপ্তার মধ্যেই এটি ন্যাশনাল বেস্ট সেলার হয়ে যায়। এর পর আর থেমে থাকেন নি; পরপর এক এক করে প্রকাশ পায় তাঁর বাকি তিনখানি উপন্যাস: ''মম এন্ড আই লাভ এ টেররিস্ট'' (ডিসেম্বর ২০১২), ''দা গার্ল হু কিস্ড দা স্নেক'' (জুন ২০১৩)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=युवा लेखिका लीमा धर के खाते में एक और उपलब्धि |ইউআরএল=http://www.amarujala.com/uttar-pradesh/allahabad/Allahabad-30609-8|প্রকাশক=Amar Ujala. |অবস্থান=Allahabad, India |তারিখ= 22 June 2013}}</ref>. ওঁর চতুর্থ উপন্যাস ''ইউ টাচ্ড মাই হার্ট''(ডিসেম্বর ২০১৩)-এর ই-বুক সংস্করণ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম= लीमा वनीं ऑनलाइन बेस्ट सेलर लेखिका |ইউআরএল= http://www.jagran.com/uttar-pradesh/lucknow-city-lima-dhar-become-best-oneline-writer-11412584.html |প্রকাশক=Dainik Jagran. |অবস্থান=Allahabad, India |তারিখ= 20 June 2014}}</ref>. [[হিন্দুস্তান টাইমস]] ডিসেম্বর ২০১৩ সংস্করণে লীমার সম্পর্কে লেখে: ''ওঁর সাবলীল গদ্য, কাহিনী নির্বাচন এবং গল্প বলার শৈলী ওঁর বইগুলোকে বেস্ট সেলার তৈরি করে...''
 
এ বছর ফেব্রুয়ারিতে (২০১৬) প্রকাশ পেয়েছে লীমার পঞ্চম উপন্যাস ''দা কমিটেড সিন''। মহানগর কলকাতা ও কয়লাখনি অঞ্চল আসানসোলকে পটভূমি করে লেখা এই উপন্যাসে তিনি দেখিয়েছেন নাগরিক জীবনের শূন্যতা ও মুখোশের নিচে মানব জীবন ও জমিনের সত্যিকারের অবস্থান।
২৮ নং লাইন:
== সংক্ষিপ্ত জীবনী ==
 
লীমা ধর ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দের ২২শে ডিসেম্বর [[ভারত|ভারতের]] [[উত্তর প্রদেশ|উত্তর প্রদেশের]] [[এলাহাবাদ|এলাহাবাদে]] জন্মগ্রহণ করেন। যদিও তাঁর পিত্রালয় ছিল [[বাঁকুড়া জেলা|বাঁকুড়া জেলার]] মেজিয়ায়; তবে তাঁর বাবা সাহিত্যক সমীর ধর কর্মসূত্রে প্রবাসে এলাহাবাদে থাকায় এখানেই তাঁর স্কুল ও কলেজ জীবন কাটে। লীমা এলাহাবাদ শহরের সেন্ট মেরিজ কনভেন্ট থেকে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং অল ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবেশ পরীক্ষায়(২০১১) সসম্মানে উত্তীর্ণ হয়েও সাহিত্যক হওয়ার নেশায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে যোগ দিয়েও শেষ মুহূর্তে এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনস্তত্ত্ব ও ইংরেজি নিয়ে স্নাতক স্তরে ভর্তি হন। ইংরেজি নিয়ে এম.এ করতে করতে তাঁর অনন্যসাধারণ লেখনীর জন্য ইন্দো-কানাডিয়ান লেখক সম্মান পান(২০১৫)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=28 IACS International Conference(India-Canada) |ইউআরএল=http://www.allduniv.ac.in/images/seminar/2015/eng/DSCN1505.jpg |প্রকাশক=University of Allahabad. |অবস্থান=Allahabad, India |তারিখ= 6 January 2015 |সংগ্রহের-তারিখ=৫ এপ্রিল ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150403031047/http://www.allduniv.ac.in/images/seminar/2015/eng/DSCN1505.jpg |আর্কাইভের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>.বর্তমানে উনি দেশের অন্যতম কেন্দ্রিয় [[বিশ্ববিদ্যালয়]], [[ইউনিভার্সিটি]] অফ [[এলাহাবাদ]] থেকে [[পিএইচডি]] করছেন- শার্লে ব্রন্টের 'জেন আয়র' এবং এন ব্রন্টের 'অগ্নেস গ্রে'-র নারীবাদী চেতনার উন্মেষ ও বিকাশ নিয়ে। নারীবাদে বিশ্বাসী লেখিকা লীমা নিজেও বর্তমানে নারী স্বাধীনতা-কেন্দ্রিক তাঁর আগামী উপন্যাস লেখায় ব্যস্ত<ref>{{cite news |title= बुलंदी की आसमां (ब्रॉंटे बहनों की बात बखूबी कर रहीं लीमा)|url= https://epaper.amarujala.com/allahabad-city/20190308/09.html?format=img&ed_code=allahabad-city |প্রকাশক= [[Amar Ujala]] |অবস্থান=[[Allahabad]], [[India]] |তারিখ= March 2019}}</ref>