মমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fahim40 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৯ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
অধিকাংশ গবেষকের মতে, মমির উৎপত্তিস্থল হলো [[প্রাচীন মিশর]]। তবে গ্রহণযোগ্য সূত্রে জানা যায় যে, প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতারও এক হাজার বছর পূর্বে উত্তর [[চিলি]] এবং দক্ষিণ [[পেরু|পেরুর]] চিনচেরাতে মমির সংস্কৃতি চালু হয়। ওই অঞ্চলের আধিবাসীরা সমুদ্রের মাছ খেয়ে জীবনযাপন করত। [[ব্রিটিশ মিউজিয়াম|ব্রিটিশ মিউজিয়ামে]] তাদের বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।<ref name="likhoni">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.weeklylikhoni.com/news.php?content_id=923 | শিরোনাম=রহস্যময় মমি | প্রকাশক=সাপ্তাহিক লিখনী অনলাইন সংস্করণ | সংগ্রহের-তারিখ=18 April 2014 }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
== মমি তৈরির পদ্ধতি ==
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে প্রাচীন মিশরীয়রা মমি তৈরির একটি নির্দিষ্ট নিয়ম বের করেন। কয়েকটি ধাপে এই মমি বানানোর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হতো।প্রথমে মৃতব্যক্তির [[নাক|নাকের]] মাঝে ছিদ্র করে মাথার ঘিলু ও মগজ বের করা হতো। এ ক্ষেত্রে লোহা জাতীয় জিনিসের সহায়তা নেয়া হতো। তারপর মৃতদেহের পেটের বাম পাশে কেটে ভেতরের নাড়িভুড়ি বের করে ফেলা হতো। এরপর শরীরের বিভিন্ন পচনশীল অঙ্গ যেমন: [[ফুসফুস]], [[বৃক্ক]], [[পাকস্থলি]] ইত্যাদি বের করা হতো। এসব অঙ্গ বের করার পর আবার [[পেট]] সেলাই করে দেয়া হতো। এক্ষেত্রে তারা খুব সতর্কতা অবলম্বন করতো। কারণ পেট সেলাই করতে গিয়ে যদি পেটের ভেতর বাতাস ঢুকে যায়, তাহলে মৃতদেহ পচে যাওয়ার আশঙ্কা ছিলো। অতঃপর মৃতদেহ ও বের করা অঙ্গগুলোতে লবণ মেখে শুকানো হতো। যখন সব ভালোভাবে শুকিয়ে যেতো, তখন গামলা গাইন গাছের পদার্থ ও বিভিন্ন প্রকার মসলা মেখে রেখে দেওয়া হতো। চল্লিশ দিন পর লিনেনের কাপড় দ্বারা পুরো শরীর পেঁচিয়ে ফেলা হতো। এরপর তারা মমিগুলোকে সংরক্ষণ করে রাখতো।<ref name="likhoni" />
'https://bn.wikipedia.org/wiki/মমি' থেকে আনীত