মদনমোহন তর্কালঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বয়স ত্রুটি সংশোধন |
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 3টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
||
৬ নং লাইন:
|alternate name =
|birth_date ={{জন্ম তারিখ|1817|1|03}}
|birth_place = বিল্বগ্রাম, নাকাশীপাড়া, [[নদিয়া জেলা]], [[বাংলা প্রেসিডেন্সি]] (অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ]]), [[ব্রিটিশ ভারত]] (অধুনা {{IND}})<ref>[http://www.newsfromnadia.com/index.php/news-reader/items/id-196th-birth-centenary-of-madan-mohon-tarkalankar-observed-in-nakashipara.html 196Th Birth Centenary Of Madan Mohon Tarkalankar Observed In Nakashipara - News from Nadia<!-- Bot generated title -->]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
|death_date ={{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|1858|3|09|1817}}
| spouse =
১৬ নং লাইন:
|death_place =[[কলকাতা]], [[বাংলা প্রেসিডেন্সি]] (অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ]]), [[ব্রিটিশ ভারত]] (অধুনা {{IND}})
|movement = [[বাংলার নবজাগরণ]]
|monuments = আসান্নাগর মদন মোহন তর্কালঙ্কার কলেজ<ref>
|organizations =
}}
২৯ নং লাইন:
== কর্ম জীবন ==
তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। পরবর্তীতে [[১৮৫০]] খ্রিস্টাব্দের নভেম্বরে তিনি [[মুর্শিদাবাদ]] জেলার বিচারক নিযুক্ত হন। তিনি [[১৮৫৫]] খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বরে মুর্শিদাবাদের এবং ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে কান্দির ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত হয়েছিলেন।<ref name=autogenerated2>[http://www.anandabazar.com/archive/1111001/1mur-letter.html আনন্দবাজার পত্রিকা - মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া<!-- Bot generated title -->]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
== সমাজ সংস্কারক ==
তিনি ছিলেন 'হিন্দু বিধবা বিবাহ' প্রথার অন্যতম উদ্যোক্তা। এই সম্পর্কে বহরমপুর কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মৃণালকান্তি চক্রবর্তী বলেন, “১৮৫৭ সালে প্রথম বিধবা বিবাহ হয়। ওই বিয়ের পাত্র শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন এবং পাত্রী ছিলেন কালীমতি। তাঁদের দুজনের সন্ধান ও যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে মদনমোহন তর্কালঙ্কার ছিলেন অন্যতম।”<ref name=autogenerated1>[http://www.anandabazar.com/archive/1110919/19mur3.html আনন্দবাজার পত্রিকা - মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া<!-- Bot generated title -->]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>। স্ত্রী শিক্ষার প্রসারে তার অবদান অনস্বীকার্য। ১৯৪৯ এ বেথুন কর্তৃক হিন্দু মহিলা স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলে নিজের দুই মেয়েকে সেখানে ভর্তি করেন। নিজে বিনা বেতনে এই স্কুলে বালিকাদের শিক্ষা দিতেন। সর্বশুভকরী পত্রিকায় স্ত্রী শিক্ষার পক্ষে একটি যুগান্তকারী প্রবন্ধ লেখেন ১৮৫০ সালে<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রথম খণ্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৩৯১}}</ref>।
== প্রনীত গ্রন্থাবলী ==
মদনমোহন তর্কালঙ্কার বাংলা ভাষায় শিক্ষা বিস্তারের জন্য যথেষ্ট শ্রম ব্যয় করেন; তাঁর রচিত ''শিশুশিক্ষা'' গ্রন্থটি ঈশ্বরচন্দ্র কর্তৃক রচিত "[[বর্ণপরিচয়]]" গ্রন্থটিরও পূর্বে প্রকাশিত।<ref>''বাংলা সাহিত্যে বিদ্যাসাগর'', ডক্টর অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, দেজ পাবলিশিং, কলকাতা, ২০০৫, পৃ.৮৪-৫</ref> তিনি 'শিশুশিক্ষা' পুস্তকটির 'প্রথম ভাগ' [[১৮৪৯]] সালে এবং 'দ্বিতীয় ভাগে' [[১৮৫০]] সালে প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে পুস্তকটির 'তৃতীয় ভাগ' এবং 'বোধোদয়' শিরোনামে 'চতুর্থ ভাগ' প্রকাশিত হয়। 'বাসব দত্তা' ও রসতরঙ্গিনী নামে তাঁর দুটি গ্রন্থ ছাত্রাবস্থায় রচিত হয়।<ref>
তাঁর রচিত 'আমার পণ' কবিতাটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বাংলা পাঠ্যবইয়ের অন্যতম একটি পদ্য এবং শিশু মানস গঠনের জন্য চমৎকার দিক-নির্দেশনা।<ref>Majumdar, Swapan, ''Literature and Literary Life in Old Calcutta'', in ''Calcutta, the Living City'', Vol I, edited by Sukanta Chaudhuri, pp112-113, Oxford University Press, {{আইএসবিএন|0-19-563696-1}}.</ref> তাঁর বিখ্যাত কিছু পংক্তির মধ্যে রয়েছে: ‘পাখী সব করে রব, রাতি পোহাইল’; ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারা দিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি’; ‘লেখাপড়া করে যে/ গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে’<ref>[http://www.dainikdestiny.com/?view=details&type=gold&data=Cricket&pub_no=445&cat_id=1&menu_id=54&news_type_id=1&index=2&archiev=yes&arch_date=20-10-2012 :: Dainik Destiny :: লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে<!-- Bot generated title -->]</ref>
|