ভূমেন্দ্র গুহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিকিৎসা বিজ্ঞানের অবদানের বিষয় শিক্ষা অংশ থেকে স্থানান্তর করা হলো
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৮০ নং লাইন:
 
===গদ্য===
যৌবনে, ১৯৫৮য়, তিনি স্যাফোর কাব্য অনুবাদ করেছিলেন। বাংলা ভাষায় তিনিই প্রথম স্যাফোর কবিতা অনুবাদ করেছেন। হেনরী মিলারের “ঘাতকদের সময়” অনুবাদ করেছেন (তবে বলে রাখা দরকার অনুবাদের জন্য লেগেছে ১৩৮ পাতা, আর ভূমিকা-টীকার জন্য বাকী ২৭৪ পৃষ্ঠা)। ২০০৮এ প্রকাশ করেছেন জীবনানন্দের অপ্রাকশিত উপন্যাস “সফলতা-নিষ্ফলতা”। এখানেও বলে রাখা দরকার যে ১১৭ পাতার এ উপন্যাসের শুরুতে আছে ১৬ পৃষ্ঠার একটি ভূমিকা আর শেষে আছে ১২৫ পৃষ্ঠাব্যাপী টীকা-টিপ্পনীর বিশাল বহর। ২০১২ তে প্রকাশ করেছেন জীবনানন্দ’র “সমরেশ ও অন্যান্য গল্প” এবং “অপ্রকাশিত শেষ ১৮টি গল্প ও ২টি উপন্যাস”। কেবল জীবনানন্দ নিয়ে তাঁর বই একটিই; আর সেটি হলো “আলেখ্য : জীবনাননদ দাশ”। তাঁর জীবনানন্দ চর্চার অনুপুঙ্খ দলিল ২০০৮-এ প্রকাশিত “জীবনানন্দ ও সঞ্চয় ভট্টাচার্য”। উপন্তু জীবনানন্দের লিটের‌্যারি নোটস “দিনলিপি” শিরোনামে প্রকাশ করেছিলেন ৪টি প্রশস্ত খণ্ডে। দিনলিপি লেখার খাতার ফ্যাকসিমিলি প্রকাশ করেছেন “শেষ ছ’বছর” শিরোনোমে। বাংলাদেশের [[কালি ও কলম]] পত্রিকার-এর সম্পাদক আবুল হাসানাতের উদ্যোগে ভূমেন্দ্র গুহ জীবনানন্দ দাশের কবিতার মূলানুগ পাঠের একটি সংকলনগ্রন্থের পাণ্ডুলিপি করতে সম্মত হয়েছিলেন ২০০৯-এ। কাজ চলছিল সেই ২০১১ থেকে। তাতে “শ্রেষ্ঠ কবিতা” সহ জীবনানন্দের সাতটি কাব্যগ্রন্থ থেকে বাছাই করা কবিতা, জীবনানন্দের মৃত্যুকালে অপ্রকাশিত ৭৯টি কবিতা এবং সরাসরি ৩২টি লেখার খাতা থেকে ১৪৩২টি কবিতা (পূর্বোল্লিখিতগুলোবাদ দিয়ে) পত্রস্থ করা হয়েছে। কবিতা-সম্বলিত ৬৮৭ পৃষ্ঠার প্রথম খণ্ডের পর ৪৯৬ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় খণ্ডে ভূমেন্দ্র গুহের লেখা ভূমিকা ও টীকা-টিপ্পনী।<ref>পেল্লাই ভূমিকা ও টীকা-টিপ্পনীর বিশাল বহর প্রসঙ্গে একটু সলজ্জ হেসে ভূমেন্দ্র গুহ বলেছিলেন, “এ যেন বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিচি”।</ref><ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ভূমেন্দ্র গুহ, জীবনানন্দ দাশের মূলানুগ পাঠ প্রসঙ্গে |ইউআরএল=http://www.thedailysangbad.com/sangbad-samoyeki/2016/01/07/43375 ভূমেন্দ্র|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ গুহ,নভেম্বর জীবনানন্দ২০১৬ দাশের|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170505142538/http://www.thedailysangbad.com/sangbad-samoyeki/2016/01/07/43375 মূলানুগ|আর্কাইভের-তারিখ=৫ পাঠমে প্রসঙ্গে]২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
==পুরস্কার ও স্বীকৃতি==
==মৃত্যু==
ক্যান্সারে ভুগছিলেন ভূমেন্দ্র গুহ। কিন্তু কাউকে বলেন নি। নিঃশব্দে মৃত্যবরণ করলেন ২০ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে, ঘুমের ভেতর। <ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=এখন শ্মশানের নিকটের নদীর কাছে ভূমেন্দ্রদা |ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/art-and-literature/article/722095/%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE এখন|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ শ্মশানেরনভেম্বর নিকটের২০১৬ নদীর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170424065805/http://www.prothom-alo.com/art-and-literature/article/722095/%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE কাছে|আর্কাইভের-তারিখ=২৪ ভূমেন্দ্রদা]এপ্রিল ২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> <ref>[http://bangla.bdnews24.com/neighbour/article1074703.bdnews কবি-গবেষক ভূমেন্দ্র গুহর মৃত্যু]</ref>
 
==তথ্যসূত্র==