দেবশ্রী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arfeero (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Arfeero (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
'''দেবশ্রী রায়''' (জন্ম : ৮ আগস্ট, ১৯৬৫) একজন [[ভারতীয়]] বাঙালি অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী, নৃত‍্য পরিকল্পক, রাজনীতিবিদ ও পশু-অধিকার সংরক্ষক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://suprobhat.com/চট্টগ্রামে-অন্তরঙ্গ-দেবশ/|শিরোনাম=চট্টগ্রামে অন্তরঙ্গ দেবশ্রী - Suprobhat Bangladesh|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2018-02-16}}</ref> তিনি নটরাজ দলের কর্ণধার। তিনি ভারতীয় লোকনৃত্যকে পাশ্চাত্য মঞ্চে উপস্থাপনা করেন এবং ধ্রুপদী ও লোকনৃত্যের সংমিশ্রণে এক অপূর্ব নৃত্যকৌশলী রচনা করেন। তিনি বাংলা ছায়াছবির অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী। তিন দশকের বেশি সময় ধরে দেবশ্রী রায় বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন এবং দুই দশকব্যাপী তার বাণিজ্যিক সাফল্য ধরে রাখেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://samakal.com/todays-print-edition/tp-others/article/140240470/|শিরোনাম=সুচিত্রা সেন পুরস্কার পেলেন দেবশ্রী|কর্ম=সমকাল|সংগ্রহের-তারিখ=2018-11-03|ভাষা=en}}</ref> তিনি তামিল চলচ্চিত্রে "চিন্তামণি" নামে অভিনয় করেছেন। তিনি একশোরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং পেয়েছেন চল্লিশের বেশি পুরস্কার। তিনি একজন পশুপ্রেমী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.chahida.com/bangla/dhallywood24/201/2017/08/10/বাংলাদেশ-আমার-আরেকটি-বাড়ি-দেবশ্রী-রায়|শিরোনাম=বাংলাদেশ আমার আরেকটি বাড়ি : দেবশ্রী রায়|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.chahida.com|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=২০১৮-০২-১৬}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/entertainment/article/138037/|শিরোনাম=হাতি দত্তক!|সংবাদপত্র=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2018-02-16}}</ref> তিনি ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের একজন মাননীয় বিধায়ক।
 
তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র হিরন্ময় সেনের ''পাগল ঠাকুর'' (১৯৬৬)। এরপর তরুণ মজুমদারের ''কুহেলী'' (১৯৭১) ছবিতে রাণুর চরিত্রে অভিনয় করার পরে তার পরিচিতির বিস্তার ঘটে। অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ''নদী থেকে সাগরে'' (১৯৭৮) ছবিতে তিনি প্রথম সাবালিকার চরিত্রে অভিনয় করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.priyo.com/articles/%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80|শিরোনাম=চট্টগ্রামের অনেক ইতিহাস শুনেছি মায়ের কাছে: দেবশ্রী|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=প্রিয়.কম|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-30}}</ref> ১৯৮১ সালে অপর্ণা সেনের ''৩৬ চৌরঙ্গী লেন'' ছবিতে অভিনয়ের সুবাদেই দেবশ্রী সর্বভারতীয় মুখ হিসাবে পরিচিত হন। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি ছবি কনক মিশ্রর পরিচালনায় ''জিয়ো তো আয়সে জিয়ো'' (১৯৮১)। ১৯৮২ সালে, গৌতম মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছবি ''ত্রয়ী''র বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্যের দরুণ দেবশ্রী টালিগঞ্জের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। আশির দশকের মধ্যভাগ থেকে নব্বই দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাণিজ্যিক বাংলা ছবির সর্বপ্রধান অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। পরবর্তী কালে ''সিনেমায় যেমন হয়'' (১৯৯৪), ''[[উনিশে এপ্রিল (চলচ্চিত্র)|উনিশে এপ্রিল]]'' (১৯৯৪), ''[[অসুখ]]'' (১৯৯৯), ''দেখা'' (২০০১), ''শিল্পান্তর'' (২০০২), ''প্রহর'' (২০০৪) - এই সব ছবিতে তার অভিনয় প্রতিভা উচ্চপ্রশংসিত হয়।
 
== বাল্যকাল ==