দেবশ্রী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arfeero (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Arfeero (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
== চলচিত্রশিল্পী হিসেবে খ্যাতি ==
হিরণ্ময় সেনের ''পাগল ঠাকুর'' (১৯৬৬) ছবিতে চুমকি রায় নামে তার প্রথম চলচিত্রে আত্মপ্রকাশ।<ref name=":3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.cinestaan.com/movies/pagal-thakur-35289|শিরোনাম=Pagal Thakur (1966) - Review, Star Cast, News, Photos|ওয়েবসাইট=Cinestaan|সংগ্রহের-তারিখ=2019-02-27}}</ref> এই ছবিতে তাকে রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের বাল‍্য চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়।<ref name=":3" /> তার অভিনীত দ্বিতীয় ছবি হিরণ্ময় সেনের ''বালক গদাধর'' (১৯৬৯) যেখানে আবারো তাকে রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের বাল‍্য চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.cinestaan.com/movies/balak-gadadhar-33720|শিরোনাম=Balak Gadadhar (1969) - Review, Star Cast, News, Photos|ওয়েবসাইট=Cinestaan|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-17}}</ref> এই সময় তরুণ মজুমদার তার ''কুহেলী'' (১৯৭১) ছবিতে রাণু চরিত্রের জন্য নতুন মুখ খুঁজছিলেন। অভিনেত্রী ছায়া দেবী এই চরিত্রে চুমকিকে নেওয়ার পরামর্শ দেন। ছবিটি উল্লেখযোগ্য ব‍্যবসায়িক সাফল্যের মুখ দেখে ও চুমকির পরিচিতির বিস্তার ঘটে।

দেবশ্রী যখন সদ‍্য কৈশোরে পা রেখেছেন পরিচালক সুশীল মুখোপাধ্যায় তখন তাকে ''সুদূর নীহারিকা'' (১৯৭৬) ছবিতে নায়িকার কিশোরী বেলা চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। এই ছবিতে অভিনয় করাকালীন দেবশ্রী ''আগুনের ফুল্কি'' (১৯৭৮) ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান। এরপর অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ''নদী থেকে সাগরে'' (১৯৭৮) ছবিতে [[মিঠুন চক্রবর্তী]]র বিপরীতে তিনি প্রথম বার সাবালিকার চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮০ সালে [[তরুণ মজুমদার]] এর ''দাদার কীর্তি'' ছবিতে [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮১ সালে মনু সেনের ''সুবর্ণগোলক'' ছবিতেও তিনি [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://sangbadbiswabangla.com/2018/08/08/happy-birthday-debashree-roy/|শিরোনাম=জন্মদিনে শুভেচ্ছায় ভাসলেন দেবশ্রী রায় - সংবাদ বিশ্ব বাংলা|তারিখ=2018-08-08|কর্ম=সংবাদ বিশ্ব বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2018-11-03|ভাষা=en-US}}</ref> এরপরেই আসে অপর্ণা সেনের কালজয়ী ''৩৬ চৌরঙ্গী লেন'' ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ। শশী কাপুরের প্রযোজনায় এই ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। কিন্তু এরপরেও এই চলচ্চিত্রের সুবাদেই মুম্বাইয়ের মিডিয়া মহলে তার অভিনয়ের খ্যাতি ছড়িয়ে পরে।<ref name="filmsack.jimdo.com|title=Ten">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://filmsack.jimdo.com|শিরোনাম=Ten Most Beautiful Actrsses of Bengali Cinema|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2017-03-23|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170406112148/https://filmsack.jimdo.com/|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-০৪-০৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এরপর কনক মিশ্রর পরিচালনায় জিয়ো তো আয়সে জিয়ো (১৯৮১) ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে তার হিন্দি ছবির জগতে অভিষেক হয়। এই ছবির বাণিজ্যিক সাফল্যের হাত ধরে তিনি একের পর এক হিন্দি ছবিতে অভিনয় করে যান।