কিট্টুর চেন্নাম্মা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: কিট্টুর চেন্নাম্মা (১৭৭৮-১৮২৯) কোম্পানি শাসনামলে দেশীয় রাজ্...
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
কিট্টুর চেন্নাম্মা (১৭৭৮-১৮২৯) কোম্পানি শাসনামলে দেশীয় রাজ্য কিট্টুরের রানী ছিলেন। তিনি ১৮২৪ সালে লাপসির মতবাদ অনুযায়ী ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কিট্টুর রাজ্য দখল করতে চাইলে তিনি তাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। প্রথম দুইটি যুদ্ধে কোম্পানি ব্যর্থ হলেও তৃতীয় যুদ্ধে কিট্টুর চেন্নাম্মা পরাজিত হন ও তাঁকে বন্দি করা হয়। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণাকারী প্রথম দিককার নারী শাসকদের মধ্যে তিনি অন্যতম। তাঁকে কর্ণাটক রাজ্যে বীরের মর্যাদা দেওয়া হয়।
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
১৭৭৮ সালের ২৩ অক্টোবর বর্তমান ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেলাগাভি জেলার কাকাতি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন কিট্টুর চেন্নাম্মা। তিনি লিঙ্গায়েত সম্প্রদায় থেকে এসেছিলেন। অল্প বয়সেই অশ্ব চালনা, তীর নিক্ষেপ, তরবারি চালনা প্রভৃতি সমরবিদ্যা শিখেছিলেন তিনি।
 
১৫ বছর বয়সে দেশাই পরিবারের রাজা মাল্লাসার্জার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন কিট্টুর চেন্নাম্মা।
 
==ব্রিটিশদের হাত থেকে কিট্টুর রাজ্য রক্ষার্থে সশস্ত্র সংগ্রামে অংশগ্রহণ==
১৮২৪ সালে এক পুত্র রেখে তাঁকে ছেড়ে তাঁর স্বামী পরলোকগমন করেন। তাঁকে সামলাতে হয় কিট্টুর রাজ্য। সেই বছরেই তাঁর পুত্রসন্তানের মৃত্যু ঘটে। পুত্রসন্তানের মৃত্যুর পর তিনি শিবালিঙ্গাপ্পাকে দত্তক নেন এবং কিট্টুর রাজ্যের উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন।
 
বিষয়টি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সুনজরে দেখে নি। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ লাপসির নীতি অনুসরণ করার কথা বলেন। লাপসির নীতি অনুযায়ী যদি কোন দেশীয় রাজ্যের শাসক নিঃসন্তান অবস্থায় বা তাঁর কোন সন্তান যদি উত্তরাধিকারী হবার জন্য বেঁচে না থাকে, তবে সে রাজ্য কোম্পানি অধিগ্রহণ করবে।