কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Towsif Eram (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Towsif Eram (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২১ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[চিত্র:First Shaheed Minar 1952.jpg|thumb|150px|[[প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ|প্রথম শহিদ মিনার]] যেটি ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করা হয়েছিল কিন্তু পাকিস্তান পুলিশ ও
মিনারটি তৈরি হয় মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেলের (ব্যারাক) বার নম্বর শেডের পূর্ব প্রান্তে। কোণাকুণিভাবে হোস্টেলের মধ্যবর্তী রাস্তার গা-ঘেঁষে। উদ্দেশ্য বাইরের রাস্তা থেকে যেন সহজেই চোখে পড়ে এবং যে কোনো শেড থেক বেরিয়ে এসে ভেতরের লম্বা টানা রাস্তাতে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে। শহিদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উচ্চ ও ৬ ফুট চওড়া। মিনার তৈরির তদারকিতে ছিলেন জিএস শরফুদ্দিন (ইঞ্জিনিয়ার শরফুদ্দিন নামে পরিচিত), ডিজাইন করেছিলেন বদরুল আলম; সাথে ছিলেন সাঈদ হায়দার। তাদের সহযোগিতা করেন দুইজন রাজমিস্ত্রী। মেডিকেল কলেজের সম্প্রসারণের জন্য জমিয়ে রাখা ইট, বালি এবং পুরান ঢাকার [[পিয়ারু সর্দার|পিয়ারু সর্দারের]] গুদাম থেকে সিমেন্ট আনা হয়। ভোর হবার পর একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয় মিনারটি।<!-- <ref name="Rafiq"/> --> ঐ দিনই অর্থাৎ [[ফেব্রুয়ারি ২৪|২৪ ফেব্রুয়ারি]] সকালে, [[ফেব্রুয়ারি ২২|২২ ফেব্রুয়ারির]] [[শফিউর রহমান|শহীদ শফিউরের]] পিতা অনানুষ্ঠানিকভাবে শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন।<!-- <ref name="Islam"/> --> [[ফেব্রুয়ারি ২৬|২৬ ফেব্রুয়ারি]] সকালে দশটার দিকে শহিদ মিনার উদ্বোধন করেন [[দৈনিক আজাদ|আজাদ]] সম্পাদক [[আবুল কালাম শামসুদ্দিন]]।<!-- <ref name="Rafiq"/> --> উদ্বোধনের দিন অর্থাৎ ২৬ ফেব্রুয়ারি [[পুলিশ]] ও সেনাবাহিনী মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেল ঘিরে ফেলে এবং প্রথম শহিদ মিনার ভেঙ্গে ফেলে।<!-- <ref name="Rafiq"/> --> এরপর [[ঢাকা কলেজ|ঢাকা কলেজেও]] একটি শহিদ মিনার তৈরি করা হয়<!-- <ref name="Islam"/> -->, এটিও একসময় সরকারের নির্দেশে ভেঙ্গে ফেলা হয়।<ref name="bpedia"/>
|