আবুল হাসান আলী হাসানী নদভী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 3টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
→‎জন্ম ও শৈশবকাল: বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪২ নং লাইন:
== জন্ম ও শৈশবকাল ==
 
তিনি [[১৯১৩]] খ্রীস্টাব্দের [[৫ ডিসেম্বর]] ভারতের [[রায়বেরেলি]] নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম আবদুল হাই এবং মাতার নাম খায়রুন্নেসা। তারঁ পিতা-মাতা উভয়েই [[মুহাম্মদ]] সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাতি হাসান রাযিআল্লাহু আনহুর বংশধর ছিলেন।<ref name="articles.ourislam.org">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://articles.ourislam.org/articles/59/1/aaaaaa-aaaa-aaaaaaaa-aaaaaa-aaaaaaaa-aaaaaa-aaaa-aaaaa-aaa-aaaa-aa/Page1.html |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ নভেম্বর ২০১১ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080108014106/http://articles.ourislam.org/articles/59/1/aaaaaa-aaaa-aaaaaaaa-aaaaaa-aaaaaaaa-aaaaaa-aaaa-aaaaa-aaa-aaaa-aa/Page1.html |আর্কাইভের-তারিখ=৮ জানুয়ারি ২০০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ১৯২৩ খ্রীস্টাব্দে মাত্র ১০ বছরেরও কম বয়সে তিনি পিতৃহারা হন। এমতাবস্থায় বড় ভাই মাওলানা আব্দুল আলী আল হাসানী এবং মা খাইরুন নিসা তাঁর শিক্ষার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শৈশবে মায়ের কাছেই আলী মিয়াঁ কোরআন, [[আরবি]] ও [[উর্দূ]] ভাষার প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। আলী মিয়াঁ ১৯২৪ খ্রীস্টাব্দে শায়খ খলীল বিন মুহাম্মদ আল আনসারীর কাছে আরবি ভাষা শেখা শুরু করেন এবং এই ভাষায় বুৎপত্তি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি তাঁর দুই চাচা শায়খ আযীযুর রহমান এবং শায়খ মুহাম্মদ তালহার কাছেও আরবি ভাষা ও সাহিত্য পড়েন।পরবর্তীতে ১৯৩০ সালে নদওয়াতুল উলামাতে ড: তাকীউদ্দীন হেলালীর কাছে আরবি ভাষা ও সাহিত্যে সর্বোচ্চ শিক্ষা সমাপন করেন। ১৯২৬ সনে তিনি [[কানপুর|কানপুরে]]র নদওয়াতুল উলামাতে ভর্তি হন। এ সময়ে আরবি ভাষায় পারদর্শিতার কারণে তিনি সবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন। এবং আরবদেশ থেকে আগত মেহমানদের সাথে দোভাষী হিসেবে তিনি বিভিন্ন জায়গায় সফর করেন। ১৯২৭ সালে তিনি [[লখনৌ|লখনৌ বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন এবং সেখান থেকে উর্দূ ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯২৮সাল থেকে ১৯৩০সাল পর্যন্ত তিনি [[ইংরেজি ভাষা]] অধ্যয়ন করেন। যা [[ইসলাম]] সম্পর্কে লিখিত ইংরেজি বই থেকে সরাসরি তথ্য সংগ্রহে তাঁর সহায়ক হয়।১৯২৯সালে তিনি আবার নদওয়াতুল উলামায় ভির্তি হন এবং তিনি একনিষ্ঠভাবে আল্লামা মুহাদ্দিস হায়দার হোসেন খানের দরসে অংশগ্রহণ করেন এবং তাঁর কাছেই সাহীহায়ন,সুনানে আবু দাউদ এবং তিরমীজী শরীফ সমাপ্ত করেন। তার কাছে আলী মিয়াঁ তাফসীরে বায়জাভীরও কিছু অংশ পড়েন। আলী মিয়াঁ তার শিক্ষক খলীল বিন মুহাম্মদের কাছেই নির্বাচিত কিছু সূরার তাফসীর পড়েন। এছাড়া আব্দুল হাই আল ফারুকীর কাছেও তিনি কোরআনের কিছু অংশের তাফসীর পড়েন। তবে [[মাদ্রাসা|মাদ্রাসার]] সুনির্দিষ্ট পাঠ্যসূচী অণুযায়ীঅনুযায়ী তিনি সম্পূর্ণ কোরআনের [[তাফসীর]] অধ্যয়ন করেন ১৯৩২সালে [[লাহোর|লাহোরে]] আল্লামা মুফাসসির আহমাদ আলী লাহোরীর কাছে। এ বছরই তিনি [[দেওবন্দ|দেওবন্দে]] শায়খুল ইসলাম আল্লামা হুসাইন আহমাদ মাদানীর কাছে কয়েক মাস থাকেন এবং তার [[সহীহ বুখারী]] ও সুনানে তিরমীজীর দরসে উপস্থিত থাকেন। আলী মিয়াঁ তার কাছে উলুমুল কোরআন এবং তাফসীরও পড়েন। এছাড়া আলী মিয়াঁ শায়খ ইজাজ আলীর কাছে ফিকহ এবং ক্বারী আসগর আলীর কাছে [[তাজবীদ]] শেখেন।<ref name="nadwi.net.in"/>
 
== সংক্ষিপ্ত জীবনী ==