টমি ওয়ার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইংল্যান্ড গমন, ১৯২৪ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৩৬ নং লাইন:
| catches/stumpings2= 107/68
| international = true
| internationalspan = ১৯১২-১৯২৪
| country = দক্ষিণ আফ্রিকা
| testdebutfor =
| testdebutagainst = অস্ট্রেলিয়া
| testcap = ৭৭
| testdebutdate = ২৭ মে
| testdebutyear = ১৯১২
| lasttestdate = ১৬ আগস্ট
| lasttestfor =
| lasttestagainst = ইংল্যান্ড
| lasttestyear = ১৯২৪
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/47867.html ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম
৫০ ⟶ ৫২ নং লাইন:
}}
 
'''টমাস টমি আলফ্রেড ওয়ার্ড''' ({{lang-en|Tommy Ward}}; [[জন্ম]]: [[২ আগস্ট]], [[১৮৮৭]] - [[মৃত্যু]]: [[১৬ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৩৬]]) [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] [[রাওয়ালপিন্ডি|রাওয়ালপিন্ডিতে]] জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকান]] আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/caps.html?country=3;class=1 |শিরোনাম=South Africa – Players by Test cap |প্রকাশক=ESPNCricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=15 November 2016}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/averages/batting.html?class=1;id=3;type=team |শিরোনাম=South Africa – Test Batting Averages |প্রকাশক=ESPNCricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=25 July 2016}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/averages/bowling.html?class=1;id=3;type=team |শিরোনাম=South Africa – Test Bowling Averages |প্রকাশক=ESPNCricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=25 July 2016}}</ref> ১৯১২ থেকে ১৯২৪ সময়কালে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষকের]] ভূমিকা পালন করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে ট্রান্সভালের প্রতিনিধিত্ব করেন '''টমি ওয়ার্ড'''।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
২৭ মে, ১৯১২ তারিখে তাঁর [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] অনুষ্ঠিত [[১৯১২ ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতা|১৯১২]] সালের ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে [[জিমি ম্যাথুজ|জিমি ম্যাথুজের]] [[টেস্ট ক্রিকেটে হ্যাট্রিকের তালিকা|হ্যাট্রিকে]] পরিণত হন। [[রোল্যান্ড বিউমন্ট]] এবং [[সিড পেগলার|সিড পেগলারের]] পর [[pads|প্যাডে]] বল লাগলে [[লেগ বিফোর উইকেট|এলবিডব্লিউ]] হন।<ref name="Beard"/> এছাড়াও, অভিষেকেই [[শূন্য রান|গোল্ডেন ডাক]] পান তিনি। ফলো-অনে পড়ে দ্বিতীয় [[ইনিংস|ইনিংসে]] মাঠে নামলে ম্যাথুজ পুণরায় [[Herbie Taylor|হার্বি টেলর]] ও [[রেজি সোয়ার্জ|রেজিনাল্ড সোয়ার্জের]] পর তাঁকে শূন্য রানে [[বোল্ড]] করেন। এরফলে অভিষেকে দ্বিতীয়বারের মতো হ্যাট্রিকের শিকারে পরিণত হন তিনি। এটি ক্রিকেটের ইতিহাসে এক টেস্টে দুইবার হ্যাট্রিকের ঘটনা ছিল।<ref name="Beard">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Ask Bearders |শেষাংশ=Frindall |প্রথমাংশ=Bill |লেখক-সংযোগ=বিল ফ্রিন্ডল|coauthors= |বছর=2009 |প্রকাশক=BBC Books|অবস্থান= |আইএসবিএন=978-1-84607-880-4 |পাতা=108|পাতাসমূহ= |ইউআরএল= |সংগ্রহের-তারিখ=11 June 2011}}</ref>
 
== ইংল্যান্ড গমন, ১৯২৪ ==
[[South African cricket team in England in 1924|১৯২৪]] সালে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সাথে ইংল্যান্ড গমন করেন। টেস্টে জয়ের দিক দিয়ে সফরকারী দলটি সফলকাম হয়নি। পাঁচ টেস্টের ঐ সিরিজে স্বাগতিক ইংরেজ দল ৩-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল। অন্য দুই টেস্ট বৃষ্টির কারণে ড্রয়ের দিকে চলে যায়। দক্ষিণ আফ্রিকা দলে তিনিই কেবলমাত্র নিয়মিত উইকেট-রক্ষক হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে, তাঁর অনুপস্থিতিতে [[ফ্রেড সাসকিন্ড|ফ্রেড সাসকিন্ডকে]] কয়েকটি খেলায় উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়েছিল। টেস্ট সিরিজের শুরুটি ধ্বংসাত্মক আকারে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিকূলে যায়। এজবাস্টন টেস্টে [[আর্থার জিলিগান]] ও [[মরিস টেট|মরিস টেটের]] বোলিং তোপে পড়ে মাত্র ৩০ রানে প্রথম ইনিংস গুটিয়ে যেতে বাধ্য হয়। দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইনিংস ব্যবধানে পরাভূত হয়েছিল।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/11/11156.html | title = Scorecard: England v South Africa | date = 14 June 1924 | publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 24 January 2012}}</ref>
 
১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ তারিখে ৪৮ বছর বয়সে ট্রান্সভালের ইস্ট স্প্রিংস স্বর্ণখনিতে কাজ করার সময় [[electrocution|বৈদ্যুতিক সংস্পর্শে]] মর্মান্তিকভাবে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref name="Beard"/>