সিতারা বেগম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনির্ভরযোগ্য বহিঃ বাতিল
৩২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
সিতারা রহমান ১৯৪৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জে জন্ম সিতারা বেগমের৷ বাবা মোহাম্মদ ইসরাইল এবং মা হাকিমুন নেসা৷ তবে বৈবাহিক সূত্রে তিনি সিতারা রহমান নামে পরিচিত৷ এসময় তাঁর বড় ভাই এটিএম হায়দারও সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন৷ স্বাধিকার আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে কুমিল্লা সেনানিবাসে কর্মরত ছিলেন সিতারা৷। তিন বোন ও দুই ভাইয়ের ভেতর তিনি ছিলেন তৃতীয় ।তাঁর বাবা মোঃ ইসরাইল মিয়া পেশায় ছিলেন আইনজীবী। তাঁর সাথে [[কিশোরগঞ্জ জেলা|কিশোরগঞ্জে]] সিতারা বেগম শৈশব কাটান।সেখান থেকে মেট্রিক পাশ করার পর [[হলিক্রস কলেজ|হলিক্রস কলেজে]] থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন এবং [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ|ঢাকা মেডিকেল কলেজে]] ভর্তি হন। ঢাকা মেডিকেল থেকে পাশ করার পর তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সেনামেডিকেলে (Army Medical) লেফটেন্যান্ট হিসাবে যোগ দেন। ১৯৭০ সালের উত্তাল দিনগুলোতে সিতারা বেগম [[কুমিল্লা]] ক্যান্টনমেন্টে নিয়োজিত ছিলেন। সেই সময় তাঁর বড় ভাই মুক্তিযোদ্ধা মেজর [[আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার|এ.টি. এম.হায়দার]] পাকিস্তান থেকে কুমিল্লায় বদলি হয়ে আসেন। তিনি কুমিল্লার ৩য় কমান্ডো ব্যাটেলিয়নে যোগ দেন। ১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারীতে সিতারা ও তার ভাই হায়দার ঈদের ছুটি পালন করার জন্য তাদের কিশোরগঞ্জের বাড়িতে যান।কিন্তু সেই সময়ে দেশ জুড়ে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে।হায়দার তার বোনকে ক্যান্টনমেন্টে আর ফিরে না যাবার জন্য বলেন।পরবর্তিতে তিনি তার বোন সিতারা, বাবা-মা ও কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে পার্শবর্তী দেশ ভারতে পাঠান। কিশোরগঞ্জ থেকে [[মেঘালয়|মেঘালয়ে]] পৌছাতে প্রায় দুই সপ্তাহ সময় লেগে যায়।
 
== কর্মজীবন ও মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==