নলিনীকান্ত গুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
শুরু
 
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
 
==বিপ্লবী জীবন==
বিপ্লবী গুপ্ত সমিতির সংস্পর্শে এসে তিনি [[১৯০৭]] খ্রিষ্টাব্দে কলেজ ত্যাগ করে তিনি [[বারীন্দ্রকুমার ঘোষ|বারীন্দ্রকুমার ঘোষের]] মানিকতলা বোমা তৈরির কেন্দ্রে যোগ দেন । [[২ মে]] [[১৯০৮]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[আলিপুর বোমা মামলা|আলিপুর বোমা মামলায়]] গ্রেপ্তার হন । কিন্তু প্রমানাভাবে এক বছর পরে ছাড়া পান ।
 
==বিপ্লব পরবর্তী জীবন==
আলীপুর জেলে থাকার সময়ে তিনি [[অরবিন্দ ঘোষ|শ্রীঅরবিন্দের]] সংস্পর্শে আসেন এবং তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হন । জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি শ্রীঅরবিন্দ পরিচালিত ''ধর্ম'' এবং ''কর্মযোগিন'' পত্রিকার (ইংরেজি) কার্যালয়ে কাজ করার সময় থেকেই শ্রীঅরবিন্দের শিক্ষা গ্রহন করেন । [[১৯০৯]] খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে ''ধর্ম'' পত্রিকায় তাঁর প্রথম প্রবন্ধ ''স্বদেশী দীক্ষা'' প্রকাশিত হয় । শ্রীঅরবিন্দ [[পণ্ডিচেরী]] যাবার পর তিনিও ছয় মাস পরে মণীন্দ্রনাথ রায় ছদ্মনামে পণ্ডিচেরী চলে যান । এখানে তিনি সাহিত্যসাধনা এবং যোগসাধনা শুরু করেন । তিনি [[গ্রীক]], [[লাতিন]] এবং [[ফরাসি]] ভাষাও শিক্ষা করেন । তিনি ৫২টি বাংলা বই, ৩৮টি ইংরেজি বই এবং ৫টি ফরাসি বই লিখেছিলেন । তাঁর সাত দশকের লেখার বিষয় ছিল সাহিত্য, শিল্প, বিজ্ঞান, ধর্ম, দর্শন, যোগ এবং সমাজনীতি । ''স্মৃতির পাতা'' গ্রন্থে তাঁর প্রথম জীবনের কথা, বাংলার বিপ্লব আন্দোলন এবং আশ্রমের প্রথম পর্বের বিষয় বিবৃত করেছেন । তিনি প্রাবন্ধিক হিসাবে বিখ্যাত হয়েছিলেন । তিনি শ্রীঅরবিন্দের ''সাবিত্রী'' কাব্যটি [[বাংলা|বাংলায়]] অনুবাদ করেছিলেন । [[১৯২৬]] খ্রিষ্টাব্দ থেকে আজীবন পণ্ডিচেরী আশ্রমের সম্পাদক ছিলেন ।
জেলে থাকার সময়ে তিনি শ্রীঅরবিন্দের সংস্পর্শে আসেন এবং তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হন ।
 
==তথ্যসূত্র==
*সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ
[[Category:ভারতবর্ষে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র আন্দোলন]]
[[Category:বাঙালি প্রবন্ধকার]]