ভবানীপুর শক্তিপীঠ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫১ নং লাইন:
 
== মন্দির তত্ত্বাবধান ==
১৯৯১ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ভবানীপুর মন্দির সংস্কার, উন্নয়ন ও পরিচালনা কমিটির দ্বারা মা ভবানীর সম্পত্তিসমূহ তত্ত্বাবধানসহ মন্দিরের সমস্ত কর্মকান্ড পরিচালিত হয়ে আসছিল। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পূর্বে পাকিস্তান আমলে প্রণয়নকৃত শত্রু সম্পত্তি আইন বা দেবোত্তর বা অর্পিত সম্পত্তি আইন নামক কালো আইনের অপপ্রয়োগের কারণে নাটোরের রানী হতে প্রাপ্ত মা ভবানীর অনেক সম্পত্তি সম্পূর্ণ বেআইনীভাবে বেহাত হয়েছে বা বেহাত হওয়ার উপক্রম হয়েছে যেগুলো পুনরুদ্ধার হওয়া প্রয়োজন। এছাড়া কমিটির প্রাক্তন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাংবাদিক দীপঙ্কর চক্রবর্তী মা ভবানীর বেদখলকৃত প্রায় ৫০০ একর দেবোত্তর সম্পত্তি উদ্ধারের ব্যাপারে সোচ্চার হওয়ার জন্য গত ০২/১০/২০০৪ তারিখে বিএনপি-জামাত জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আততায়ীদের হাতে নিহত হওয়ার পর দীর্ঘ প্রায় ১৪ বছর গত হলেও প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে শাস্তি দেয়ার পরিবর্তে তামাসা করা হয়েছে ।২০০৭।<ref>http://shaktipeeth-bhabanipur.org/images/DailyProthoAloOct3.2015.jpg</ref>২০০৭ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি তৎকালীন যৌথ বাহিনী (বিশেষ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী) ভক্তদের জন্য নির্মাণাধীন অতিথিশালা ভেঙ্গে ফেলেন।<ref>এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের [http://www.humanrights.asia/news/forwarded-news/FA-006-2007 প্রতিবেদন]</ref><ref>hindujagruti.org এর [http://www.hindujagruti.org/news/2746.html প্রতিবেদন]</ref><ref>Human Rights Congress for Bangladesh Minorities এর [http://quandaryreflection.hrcbm.org/2007/08/urgent-appeal-false-case-and-arrest.html প্রতিবেদন]</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==