ভূরুঙ্গামারী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Shohanur Rahman Shohag (আলোচনা | অবদান)
→‎অর্থনীতি: সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১৩ নং লাইন:
 
==অর্থনীতি==
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার মোট আবাদী জমির পরিমাণঃপরিমাণ ১৬,৯০০ একর। অত্র উপজেলায় ফসল ধান, গম, পাট, রাই-সরিষা, আলু, ইক্ষু ও ভুট্টা ইত্যাদির ব্যবসা মোটামুটি প্রচলিত। রফতানী যোগ্য পন্য বলতে ধান, চাল, পাট ও আলু। ব্যবসা-বানিজ্য বলতে ধান, চাল, পাট,মাছ ও আলু ছাড়াও দ্রব্যাদী অত্র উপজেলায় ব্যবসা বানিজ্য হয়ে থাকে।এছাড়াও অত্র উপজেলায় নদী পথে বিভিন্ন অঞ্চলের সাথে অনেক সময় মালামাল ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে।
 
'''মৃৎ শিল্পঃ''' মাটি আর মানুষ আমাদের বড় সম্পদ। এ সত্যের প্রকাশ ঘটেছে ভূরুঙ্গামারীর উপজেলার মৃৎশিল্পে। ভূরুঙ্গামারীর উপজেলার এঁটেল মাটির তৈজসপত্র দ্রব্যাধার পুতুল ও দেবদেবীর বিগ্রহ দেখতে সুন্দর, কাজে টেকসই। গবাদি পশুর সম্মুখে যে পাত্রে খাওয়া দেওয়া হয় তার নাম চাড়ি। ভূরুঙ্গামারীর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এটি তৈরি হয়। এছাড়া মটকি বা কোলা বা বিশাল বপু পাতিল তৈরি হয় টাঙ্গাইলের বিভিন্ন কুমার পাড়ায়। মাটির তৈজসপত্র, সানকি, হাড়ি, সরা, বাটি, পিঠা তৈরির ছিদ্রযুক্ত পাতিল। দইয়ের ঠিলা, কোলা, গুড়ের মটকি প্রভৃতিভূরুঙ্গামারীর উপজেলার কুমারদের অনবদ্য সৃষ্টি। এসব মাটির জিনিসপত্র সাধারণত বিভিন্ন হাট-বাজার ও মেলায় বিক্রি হয়। ফেরি করেও বিক্রি করা হয়। ভূরুঙ্গামারীর উপজেলার কুমারদের মধ্যে অনেকে প্রতিমা নির্মাণে সিদ্ধহস্ত। এছাড়া ঘোড়া, গরু, বাঘ, হাতি, কুকুর, মাছ, আম, কাঁঠালসহ নানা ধরণের খেলনা শিশুদের মনোরঞ্জন করতে সক্ষম হয়। এই শিল্পের উন্নয়নে আজো কিছু করা হয়নি। আদিমকালের সাজ সরঞ্জাম দিয়ে কুমাররা এখনো কাজ করে যাচ্ছেন।