মাইকেল রসব্যাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বিজ্ঞানী|name=<span style="color: rgb(51, 51, 51); font-family: SolaimanLipi, Vrinda; font-size: 16px;">মাইকেল রসব্যাশ</span>|image=<!-- Deleted image removed: [[File:Michael Rosbash.jpg|thumbnail]] -->|birth_date=৭ মার্চ, ১৯৪৩ |birth_place=কানসাস সিটি, মিশৌরি |residence=নিউটন, ম্যাসাচুসেট্স<br>|nationality=আমেরিকান |fields=জীনতত্ত্ব, ক্রোনোবায়োলজী |workplaces=ব্র্যান্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয়<div>হাওয়ার্ড হিউজেস মেডিকেল ইন্সটিটিউট </div>|alma_mater=ক্যালফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট ও টেকনোলজী<div>ম্যাসাচুসেট্স ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজী<br> </div><div>এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় </div>|doctoral_advisor=শেলডন পেনম্যান |awards=চিকিৎসা শাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার-২০১৭ }}'''মাইকেল মরিস রসব্যাশ '''(জন্মঃ ৭ মার্চ, ১৯৪৩) একজন [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|আমেরিকান]] জেনেটিসিস্ট ও ক্রোনোবায়োলজিস্ট। তিনি ২০১৭ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
গবেষক দল ১৯৮৪ সালে ড্রসোফিলা পিরিয়ড জিনের প্রতিরূপ তৈরি করতে সক্ষম হন
এবং সারকাডিয়ান ক্লকের জন্য ১৯৯০ সালে Transcription Translation Negative Feedback Loop প্রস্তাব করেন। <ref name="bio.brandeis"
১৯৯৮ সালে তারা চাক্রিক জিন, ক্লক জিন এবং আগ্রগামী জিনতত্ত্বের সাহায্যে
ড্রসোফিলায় ক্রিপ্টোক্রোম ফটোরিসিপ্টর আবিস্কার করেন। তিনি প্রথমে মিউট্যান্টের
ফেনোটাইপ আবিস্কার করেন ও এরপর মিউটেশনের প্রকৃত জিনতত্ত্ব হিসেব করেন।
রসব্যাশ ২০০৩ সালে জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমীর জন্য নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৭ সালে মনোবিজ্ঞান তথা চিকিৎসা শাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।<ref>{{
== জীবন ==
মাইকেল রসব্যাশ যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মা ছিলেন ইহুদি শরনার্থী, তারা ১৯৩৮ সালে নাৎসী জার্মানী ছেড়ে চলে আসেন। <ref>{{
== গবেষণা ==
রসব্যাশ প্রথমদিকে mRNA এর বিপাক এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়ে গবেষণা করেন। mRNA হলো DNA ও প্রোটিনের মধ্যে আণবিক সংযোগ রক্ষাকারক। ব্র্যানডেইস বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর তিনি জেফ্রি সি হলের সাথে সমন্বয়ে কাজ করা শুরু করেন। <ref>{{
== প্রধান আবিষ্কারের কালপঞ্জি ==
২৭ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{
{{চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীরা}}
{{২০১৭ নোবেল পুরস্কার বিজয়ী}}
|