দুর্গাবতী দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"Durgawati Devi" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১১ নং লাইন:
ভগত সিং ১৯২৯ সালে নয়া দিল্লীর কেন্দ্রীয় সংসদ ভবনে বোমানিক্ষেপের ঘটনায় আত্মসমর্পণ করার পর, দূর্গাবতী দেবী লর্ড হেইলিকে হত্যার চেষ্টা করেন। হেইলি পালিয়ে যান কিন্তু তার বহু সহযোগী মারা যান। দূর্গাবতী পুলিশের হাতে ধরা পড়েন এবং তার তিন বছরের কারাদণ্ড হয়। তিনি ভগত সিং ও তার সঙ্গীদের বন্দি অবস্থা থেকে মুক্ত করতে তার ৩,০০০ রুপি মূল্যমানের গহনা বিক্রি করে দেন।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=January 2015}}
দূর্গাবতী ও তার স্বামী কুতুব
১৯শে ডিসেম্বর ১৯২৮ তারিখে, সান্ডারস হত্যার দুদিন পর শুকদেব দূর্গাবতীর কাছে সাহায্য চান ও তিনি
পরদিন ভোরে তারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। লাহোর স্টেশনে ছদ্মবেশী ভগত সিং কানপুরের উদ্দেশে তার এবং দূর্গাবতীর জন্য দুটি ফার্স্টক্লাস আর রাজগুরুর জন্য একটি থার্ডক্লাস টিকেট কেনেন। কোন অপ্রীতিকর ঘটনা সামাল দিতে ভগত সিং আর রাজগুরু উভয়েই কাছে লোড করা বন্দুক ছিল। সেই সময় প্ল্যাটফর্মে ভগত সিংএর খোঁজে প্রায় ৫০০ পুলিশ নিয়োজিত ছিল। পুলিশের সন্দেহ এড়িয়ে তারা ট্রেনে ওঠেন। কানপুরে নেমে তারা লখ্নৌগামী ট্রেনে ওঠেন কারণ হাওড়া স্টেশনে সিআইডি সরাসরি লাহোর থেকে আসা যাত্রীদের সাধারণত তল্লাশি করত। লখ্নৌএ রাজগুরু বেনারস এর উদ্দেশ্যে রওনা দেন আর ভগত সিং, দূর্গাবতী আর তার সন্তান হাওড়ায় চলে আসেন। প্রফেসর ভগবতীচরণ ভোহ্রা এবং তার বোন সুশিলা দেবী আগে থেকেই হাওড়ায় তাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। দূর্গাবতী তার সন্তানকে নিয়ে কয়েকদিন পর লাহোরে ফিরে যান।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=7_rWWDEgIQMC&pg=PA61|শিরোনাম=Revolutionaries and the British Raj|শেষাংশ=Bakshi|প্রথমাংশ=S. R.|বছর=1988|প্রকাশক=Atlantic Publishers|পাতা=61}}</ref>
২২ নং লাইন:
দূর্গাবতী দেবী ১৫ অক্টোবর ১৯৯৯ তারিখে ৯২ বছর বয়সে গাজিয়াবাদে মারা যান।<ref name="tribuneindia1999">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tribuneindia.com/1999/99nov14/sunday/head3.htm|শিরোনাম=The Tribune...Sunday Reading|তারিখ=|প্রকাশক=Tribuneindia.com|সংগ্রহের-তারিখ=9 November 2012}}</ref>
==
*
== তথ্যসূত্র ==
|