বারো ভূঁইয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৪ নং লাইন:
# [[ঈশা খাঁ লোহানী]] ও [[উসমান খাঁ লোহানীঃ]] - উড়িষ্যা ও হিজলী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লেখক১=হাবিব ইবনে মোস্তফা|লেখক২=মোঃ হাসানূজ্জামান বিপুল|লেখক৩=শামিউল আমিন শান্ত|শিরোনাম=বাংলার বার ভূঁইয়া|ইউআরএল=http://jessore.info/index.php?option=content&value=168|ওয়েবসাইট=যশোর ডট ইনফো|সংগ্রহের-তারিখ=17 মে 2017|তারিখ=জুলাই ২০১২}}</ref>
 
সম্রাট আকবর (১৫৫৬-১৬০৫) তাঁর জীবদ্দশায় সমগ্র বাংলার উপর মুঘল অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হননি। কারণ বাংলার বড় বড় জমিদারেরা স্বাধীনতা রক্ষার জন্যে মুঘলদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তেন।তাঁরা বারভূঁইয়া নামে পরিচিত। এখানে 'বারো' বলতে অনির্দিষ্ট সংখ্যা বুঝায়।বুঝায়।তারা কখনো দিল্লীতে কর দিতেন,কখনো বা দিতেন না এবং অনেকবার কেন্দ্রীয় শক্তিকে পরাস্ত করে নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা করতেন | বলা হয় সম্রাট বাবরের সময় থেকেই বাংলায় মোগল আক্রমণ শুরু হলেও মোগল শাসনের সমগ্র বাংলা থেকে পরিপূর্ণ খাজনা আদায় একমাত্র শাহজাহানের সময় সম্ভব হয়েছিল | বাবরের আত্মজীবনীতে বাঙালিদের প্রতি তার রাগের উল্লেখ দেখা যায় – ” বাঙালিদের আমি দেখে নেব |”
 
==[[ঈসা খাঁ]]==