বারো ভূঁইয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
# [[ঈসা খাঁ]] - খিজিরপুর বা কত্রাভূ,
# [[প্রতাপাদিত্য]] - যশোর বা চ্যাণ্ডিকান,
# [[ চাঁদ রায়, ]] ও  [[ কেদার রায়]] - শ্রীপুর বা বিক্রমপুর,
# [[কন্দর্প রায় ]] [[ রামচন্দ্ররায়]] - বাক‌্লা বা চন্দ্রদ্বীপ,
# [[লক্ষ্মণমাণিক্য]] - ভুলুয়া,
# [[মুকুন্দরাম রায়]] ভূষণা বা ফতেহাবাদ,
১১ নং লাইন:
# [[কংসনারায়ন]] - তাহিরপুর,
# [[রামকৃষ্ণ]] - সাতৈর বা সান্তোল,
# [[পীতম্বর ]] [[ নীলম্বর]] - পুঁটিয়া, এবং
# [[ঈশা খাঁ লোহানী]] ও [[উসমান খাঁ লোহানীঃ]] - উড়িষ্যা ও হিজলী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লেখক১=হাবিব ইবনে মোস্তফা|লেখক২=মোঃ হাসানূজ্জামান বিপুল|লেখক৩=শামিউল আমিন শান্ত|শিরোনাম=বাংলার বার ভূঁইয়া|ইউআরএল=http://jessore.info/index.php?option=content&value=168|ওয়েবসাইট=যশোর ডট ইনফো|সংগ্রহের-তারিখ=17 মে 2017|তারিখ=জুলাই ২০১২}}</ref>
 
৩৫ নং লাইন:
তিনি শেরশাহ এবং সম্রাট আকবরের সমসাময়িক।বীরত্বের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন। মুঘলদের সঙ্গে সন্ধি স্থাপন করেন।
 
==বাহাদুর গাজী==
বাহাদুর গাজীঃ তিনি তাঁর বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে মুঘলদের বিরুদ্ধে মুসা খাঁকে যথেষ্ট সাহায্য করেন।মুসা খাঁ পরাজিত হলে বাহাদুর গাজী মুঘলদের পক্ষে যোগদান করে যশোর ও কামরূপ অভিযানে অংশ নেন।
 
==খাজা [[উসমান খাঁ লোহানী]]==
খাজা [[উসমান খাঁ লোহানী]] তিনি কখনো মুঘলদের আনুগত্য স্বীকার করেননি এবং প্রাণ বিসর্জন দেন।তিনি ২ হাজার অশ্বারোহী, ৫ হাজার পদাতিক ও ৪০ টি হস্তীর এক বাহিনী নিয়ে মুঘলবাহিনীর গতিরোধ করতে উষার ত্যাগ করেন। শেরে ময়দান, খাজা ইব্রাহীম এবং খাজা দাউদ প্রমুখ আফগান নেতৃবৃন্দ স্ব স্ব সৈন্যবাহিনী নিয়ে উসমান বাহিনীকে শক্তিশালী করে তোলেন। ৪৪-পরগনার দৌলম্ভপুর গ্রামে তারা সমবেত হন। সেখান থেকে মাত্র দেড়মাইল দূরে ছিল মুঘলবাহিনীর শিবির। ১৬১২ সালের ১২ মার্চ, রোববার ভোরবেলা মুঘলবাহিনী প্রথম আক্রমণ পরিচালনা করে।ক্রমেই উভয়পক্ষের আক্রমণ তীব্র হয়ে উঠে।দুপুরবেলা মুঘল সৈনিক আব্দুল জলীল শেখের নিক্ষিপ্ত তীরের আঘাতে খাজা উসমান নিহত হন।
 
==বায়েজিদ কররানীঃ==
বায়েজিদ কররানীঃ সম্রাট জাহাংগীরের আমলে তিনি সিলেটে রাজা ছিলেন। বহু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আফগান সর্দার তার বশ্যতা স্বীকার করেছিলেন। খাজা উসমা্নের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। খাজা উসমা্নের পতন সংবাদে বায়েজিদ আত্মসমর্পণ করেন। বায়েজি্দের পতনে মুঘলদের বিরুদ্ধে আজাদী আন্দোলনের শেষ স্ফুলিংগ নিভে যায় এবং গোটা বাংলা দিল্লী সাম্রাজ্যের অধীনে আসে।
 
== অসমের বারো ভূঁইয়া ==