ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Heliophilous (আলোচনা | অবদান) অ সম্প্রসারণ |
Heliophilous (আলোচনা | অবদান) রেফারেন্স+ |
||
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
'''ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী''' (সেপ্টেম্বর ১৯৩১ – মার্চ ১, ২০১৯) ভারতীয় লেখক ও হস্তী বিশারদ। ২০০৭ সালে হাতির বই লেখার জন্য আনন্দ পুরস্কার পান। তিনি কেমব্রিজের অভিজাত ক্লেয়ার হল কলেজের আজীবন সদস্য ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/kolkata-news/sad-demise-of-dhritikanta-lahiri-chowdhury/articleshow/68227843.cms|শিরোনাম=প্রয়াত ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী|তারিখ=2019-03-02|ওয়েবসাইট=Eisamay|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-02}}</ref> ২০১৯ সালের ১ মার্চ বার্ধক্য়জনিত কারণে পরলোকগমন করেন।
== প্রথম জীবন ==
ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী বর্তমান বাংলাদেশের
== কর্মজীবন ==
== সাহিত্যচর্চা ==
তাঁর সাহিত্যচর্চাও জঙ্গল জীবনকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছিল। তাঁর প্রকাশিত হাতি বিষয়ক বই গুলি হলো<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/calcutta/the-obituary-on-dhriti-kanta-lahiri-choudhury-as-the-legendary-elephant-expert-passes-away-dgtl-1.960282|শিরোনাম=প্রিয় হাতিদের ছেড়ে চলে গেলেন ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী|শেষাংশ=সংবাদদাতা|প্রথমাংশ=নিজস্ব|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-02}}</ref>
* হাতি ও বনজঙ্গলের কথা
* হাতির বই<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/district/north-bengal/how-dhriti-kanta-lahiri-choudhury-became-an-elephant-expert-1.960583|শিরোনাম=শিকারি থেকে হন হাতি বিশারদ|শেষাংশ=ঘোষ|প্রথমাংশ=সব্যসাচী|তারিখ=|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-02}}</ref>
* বৈঠকী
* জঙ্গলগাথা ও রসনাবিলাস
* জীবনের ইন্দ্রধনু
* আ ট্রাঙ্ক ফুল অব টেলস<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.livemint.com/Leisure/rwEr9yyBzvWHcaw1zuhhLM/The-elephant-warriors.html|শিরোনাম=The elephant warriors|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2010-10-01|ওয়েবসাইট=livemint.com|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-02}}</ref>
* দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান এলিফ্যান্ট বুক<ref>{{ওয়েব
এছাড়াও তাঁর অসংখ্য প্রবন্ধ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পত্রিকায় ও সংকলনে প্রকাশিত হয়েছে । হাতির বই -এর জন্য ২০০৭ সালে তিনি [[আনন্দ পুরস্কার]] পেয়েছিলেন।
|