মইনুল ইসলাম (অর্থনীতিবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎পেশা: সম্প্রসারণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{infobox economist
 
|name=মইনুল ইসলাম
 
|birth_date={{birth date and age|1950|07|01|df=y}}
 
|birth_place=নওয়াপাড়া, [[রাউজান উপজেলা]], [[চট্টগ্রাম জেলা]], [[পূর্ববাংলা]], পাকিস্তানের আধিরাজ্য
 
|nationality=বাংলাদেশি
 
|institution=[[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়]]
 
|alma_mater=[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] <br/> [[ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়]] <br/> [[ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়]]
 
|awards=[[একুশে পদক]]
 
}}
 
২২ ⟶ ১৪ নং লাইন:
মইনুল ইসলাম [[চট্টগ্রাম জেলা]]র [[রাউজান উপজেলা]]র নওপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার ওবায়দুল হক ও মাতা সাজমা খাতুন। <ref name=suprobhat/>
 
তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে স্নাতক ও দ্বিতীয় বার  [[ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এছাড়া [[ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে [[পিএইচডি]] করেন।<ref>{{Cite web|url=http://excghs.com/2017/10/29/dr-moinul-islam-economist/|title=Dr. Moinul Islam-Economist – CGHS Alumni|website=excghs.com|language=en-US|access-date=2018-08-14}}</ref><ref name=suprobhat/>
 
==পেশা==
 
মইনুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর শেষে [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়|চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে]] প্রভাষক হিসেবে ১৯৭৩ সালে যোগ দেন ও বর্তমানে সেখানে অর্থনীতির অধ্যাপক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=প্রাপ্ত তথ্যের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ পাচার হচ্ছে |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/economy/article/451036 |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=২ মার্চ ২০১৯ |ভাষা=bn |তারিখ=১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫}}</ref> তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিইএ) এর সাবেক চেয়ারম্যান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনের অধ্যাপক ছিলেন।<ref>{{Cite news|url=https://bdnews24.com/economy/2016/03/20/sonadia-deep-sea-ports-future-is-bleak-says-economist-moinul-islam|title=Sonadia deep sea port’s future is bleak, says Economist Moinul Islam|access-date=2018-08-14}}</ref>
 
==লেখা-লিখি==
তিনি অর্থনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়েই বেশি লেখালেখি ও গবেষণা করেন। ‘এ প্রোফাইল অন ব্যাংক লোন ডিফল্ট ইন দি প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি তাৎপর্যময় গবেষণা গ্রন্থ রয়েছে তার। এ ছাড়াও তিনি ১৩টি গ্রন্থ ও দেশে-বিদেশে ৩৩৩৩টি গবেষণা নিবন্ধ লিখেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=অর্থনীতির সুবাতাস নষ্ট করতেই এই অস্থিরতা |ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/special/2015/01/23/58002 |ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ প্রতিদিন |সংগ্রহের-তারিখ=২ মার্চ ২০১৯ |ভাষা=bn |তারিখ=২৩ জানুয়ারি ২০১৫}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==