চামড়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Goutam (আলোচনা | অবদান)
প্রুভইট দিয়ে তথ্যসূত্র সম্পাদনা করা হয়েছে
ট্যাগ: প্রুভইট সম্পাদনা
৯৭ নং লাইন:
 
শুয়োরের বল্কক বা কচ্কচিয়া করতেও চামড়া রান্না করা যায়।
 
== চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ ==
 
প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য সাধারণ গরু, ছাগল, ভেড়া, ঘোড়া, হরিণ, কুমির, সাপ ইত্যাদি প্রাণীর চামড়া ব্যবহৃত হয়। সাধারণত চামড়ার ভেতরের স্তর কোরিয়ামকে প্রক্রিয়াজত করা হয়। এজন্য কাঁচা চামড়াকে লবণ দিয়ে রাখা হয় যাতে চামড়া নষ্ট না হয়। চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রথম ধাপে ভালো করে ধুয়ে রক্ত ও অন্যান্য ময়লা পরিষ্কার করতে হয়। এক্ষেত্রে চামড়ায় যাতে পচন না ধরে সেজন্য জীবাণুনাশকও পানির সঙ্গে ব্যবহার করতে হয়। পানিতে ভেজানো চামড়া ভালোভাবে ফুলে উঠলে চুনের সাহায্যে লোম ছাড়ানোর কাজ শুরু হয়। এমনভাবে লোম ছাড়ানো হয় যাতে চামড়ার বাইরের স্তর বা এপিডার্মিসের পুরোটাই লোমসহ উঠে আসে এবং এতে চুন একেবারেই যেন না থাকে। এই প্রক্রিয়াকে লাইমিং বলা হয়।
 
পরিষ্কার করা শেষ হলে যে প্রক্রিয়াটি শুরু হয় সেটিকে বলে ট্যানিং। গাছের সাহায্যে কিংবা রাসায়নিকভাবে, দু'প্রক্রিয়াতেই ট্যানিং করা যায়। তবে বর্তমানে কারখানাগুলোতে রাসায়নিক বিশেষ করে ট্যানিক অ্যাসিড দিয়ে ট্যানিং করা হচ্ছে। ট্যানিক অ্যাসিড চামড়ায় মিশে গিয়ে চামড়ার ওপর পাতলা স্তর সৃষ্টি করে এবং এর ফলে চামড়া শুকোনোর পরও নরম থাকে কিন্তু পচে না। এই প্রক্রিয়াকে ক্রোমো ট্যানিংও বলা হয়। সাধারণত ক্রোমো ট্যানিঙে ক্রোমিয়াম ৬ ও ক্রোমিয়াম ৩ লবণ ব্যবহার করা হয়।<ref>{{ম্যাগাজিন উদ্ধৃতি |শিরোনাম=চামড়া কাহিনী |শেষাংশ=শারমিন |প্রথমাংশ=সৈয়দা ফাহমিদা |তারিখ=নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=শিক্ষা পাতা}}</ref>
 
==See also==