থর (মার্ভেল কমিক্স): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৬ নং লাইন:
==কাহিনী সংক্ষেপ==
[[গ্রিক]] পুরাণে যেমন [[বজ্র]] দেবতা হিসেবে আছে [[জিউস]], ঠিক তেমনি [[নর্স পুরাণ]]ের বজ্রদেবতা
থর [[দেবতা]] বলেই কিনা থরের গায়ে ছিল অসুরের সমান শক্তি। ছোটবেলা থেকে সে শিখতে শুরু করে যুদ্ধের নানা কৌশল। ধীরে ধীরে সে হয়ে ওঠে অ্যাসগার্ডের সবচেয়ে বলবান বীর। অস্ত্র বলতে তার আছে অবিনাশী পাথর উরু দিয়ে তৈরি ''"জলনির"'' নামের প্রকাণ্ড [[হাতুড়ি]]। সেটা দিয়ে সে [[মেঘ]], [[বজ্রপাত]] এবং [[বাতাস]]কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। [[ওডিন]]ের বক্তব্য অনুযায়ী যোগ্য কেউ ব্যতীত ''"জলনির"''-কে তোলার সামর্থ্য কারো নেই। সন্তানকে আরও দক্ষ এবং পরাক্রমশালী রূপে গড়ে তোলার লক্ষ্যে, সর্বপিতা [[ওডিন]] অ্যাসগার্ডিয়ান সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব তার হাতে তুলে দিলেন।
তার নেতৃত্ব বেশ কিছু যুদ্ধ জয় করে অ্যাসগার্ডিয়ানরা। এছাড়া বছরের পর বছর অ্যাসগার্ডকে শত্রুর কবল থেকে রক্ষা করতে করতে থরের ভিতর এক ধরনের অহমিকা আর একগুঁয়েমির জন্ম হয়। সেটা [[ওডিন]]ের নজরে আসে। [[ওডিন]] সবসময় চাইতেন তার ছেলে হবে তার থেকেও মহৎ, উদার এবং ক্ষমতাবান। ছেলের ভেতরের এই অহমিকা দূর করার জন্যে তিনি থরকে মিডগার্ডে (পৃথিবী) নির্বাসিত করেন একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে, যাতে করে সে সাধারণ মানুষের সাথে থেকে নম্রতা আর উদারতা শিখতে পারে। কমিকবই থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, থরকে পৃথিবীতে পাঠান হয়েছিল ''ড. ডোনাল্ড ব্লেক'' নামের এক [[পঙ্গু]] মেডিকেল ছাত্র হিসেবে। তখন তার মধ্যে কোনো স্বর্গীয় শক্তি বা তার আগের জীবনের কোনো স্মৃতি ছিল না। [[ওডিন]]ের [[বশীকরণ]]ের ফলে সে তার অতীতের সবকিছু ভুলে নিজেকে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করা শুরু করে। ধীরে ধীরে থর শিখতে পারে ক্ষুদ্রতা কী, দুর্বলতা কী- এগুলোর সাথে কোনোই পরিচয় তার ছিল না পূর্বে। সে আরও শেখে মরণশীল হয়েও কীভাবে সত্যিকারের বিনয়ী আর মহৎ হতে হয়।
|