ব্যবহারকারী:আফতাবুজ্জামান/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৭০ নং লাইন:
শিল্প- সাহিত্যের জগৎ ছাড়াও শিক্ষা,জনসেবা, এবং দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা গুরুত্বপূর্ণ অবদান তিনি রেখে গেছেন। তাঁর নিজ এলাকা শাহজাদপুরে ব্যক্তিগত অর্থে বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তিনি গড়ে তুলেছেন। নিজ এলাকায় মযহারুল ইসলাম অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক উত্তরাধিকার জ্যেষ্ঠ পুত্র চয়ন ইসলাম বর্তমানে শাহজাদপুর থেকে নির্বচিত সংসদ সদস্য। প্রফেসর ইসলাম জীবন শুরু করেছিলেন শিক্ষকতা দিয়ে শেষ করেছেন শিল্পপতি হিসেবে। শিল্পপতি হলেও তাঁর জীবনে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে কোনরকম ভাটা পড়ে নি। সাফল্যের কোথাও ঘাটতি নেই।
জীবনের শেষ প্রান্তে ঠান্ডাজনিতকারণে ফুসফুসে ইনফেকশন দেখা দেয়ায় প্রফেসর মযহারুল ইসলামকে ঘন ঘন বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে হচ্ছিল। ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে তাঁর শেষ চিকিৎসা হয়। দেশবরেণ্য এই মহান কবি, শিক্ষাবিদ, পন্ডিত, গবেষক আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ফোকলোর বিশারদ, সংস্কৃতিকর্মী, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রফেসর মযহারুল ইসলাম ২০০৩ সালের ১৫ নভেম্বর সকাল ৮-১১ মিনিটে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর আগেই তিনি আমাদেরকে জানিয়ে রেখেছিলেন , তাঁর শেষ ঠিকানা হবে শাহজাদপুর । ১৮ই নভেম্বর সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত গাজীপুর, বাঙলা একাডেমী চত্বর, তালগাছীর করতোয়া কলেজ মাঠ এবং শাহজাদপুরের ডিগ্রী কলেজ মাঠ মোট ৪টি স্থানে তাঁর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার শোক বিহবল মানুষ তাঁর জানাজার নামাজে উপস্থিত হয়ে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। ১৮ই নভেম্বর বাদ মাগরিব প্রফেসর মযহারুল ইসলামকে শাহজাদপুরে তাঁর ’নূরজাহান’ নামের নিজ বাসভবনে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।
 
==বাংলা লিপির রূপ==
* http://onushilon.org/lipi/lipi_a.htm
* https://samakal.com/todays-print-edition/tp-muktomoncha/article/1702270247/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF