নির্মলেন্দু গুণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
Gomukhi (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮৬ নং লাইন:
== সাহিত্য ধারা ==
 
বাংলাদেশেরনির্মলেন্দু অন্যতমগুণের জনপ্রিয়বেশিরভাগ কবিতায় আধুনিকঅত্যাধুনিক কবিদৃষ্টান্তবাদিতা নির্মলেন্দুপরিলক্ষিত। গুণ।তার নারীপ্রেমার্দ্র কবিতাগুলো ভারতীয় আবেগ-অনু্ভূতি সংলগ্ন। তিনি দেশপ্রেমের যে-দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা সত্যিই বিরল। ৬৬’ এর ছয় দফা আন্দোলনের সঙ্গে আত্মিকভাবে জড়িয়েজড়িত পড়েছিলেনছিলেন এ কবিতিনি; এরপর বাদ পড়েনি স্বাধীনতার পূর্বে এবং স্বাধীনতা পরবর্তী কোনো বিপর্যয়, যতবার এ রাষ্ট্র বিপথগামী হয়েছে- কলম ধরেছেন তিনি, লিখেছেন একের পর এক শ্রেণীসংগ্রাম এবং স্বৈরাচার-বিরোধী কবিতা। বাংলাদেশেনিহত বঙ্গবন্ধুকেহবার পর শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে লেখাপ্রতিকূল প্রথমরাজনৈতিক কবিতারপরিবেশে যে-ক’জন কবি তিনি, পঁচাত্তরলেখক পরবর্তীসোচ্চার সময়ওহয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কলমতিনি তিনিইছিলেন ধরেছেন।অগ্রগণ্য। ১৯৭০ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’ প্রকাশিত হবার পর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ-গ্রন্থের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লেখা হুলিয়া কবিতাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। শ্রেণীসংগ্রাম, স্বৈরাচার-বিরোধিতা, [[প্রেম]] ও [[নারী]] তার কবিতার মূল-বিষয় হিসেবে বার বার এসেছে। কবিতার পাশাপাশি ভ্রমণ কাহিনীও লিখেছেন। নিজের লেখা [[কবিতা]] এবং গদ্য সম্পর্কে তার নিজের বক্তব্য হলো -
{{উক্তি|অনেক সময় কবিতা লেখার চেয়ে আমি গদ্যরচনায় বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করি। বিশেষ করে আমার আত্মজৈবনিক রচনা বা ভ্রমণকথা লেখার সময় আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি যে আমি যে গদ্যটি রচনা করতে চলেছি, তা আমার কাব্য-রচনার চেয়ে কোনো অর্থেই ঊনকর্ম নয়। কাব্যকে যদি আমি আমার কন্যা বলে ভাবি, তবে গদ্যকে পুত্রবৎ। ওরা দুজন তো আমারই সন্তান। কাব্যলক্ষ্মী কন্যা যদি, গদ্যপ্রবর পুত্রবৎ।}}
বহুল আবৃত্ত কবিতাসমূহের মধ্যে - ''হুলিয়া'', ''অসমাপ্ত কবিতা'', ''মানুষ'' (১৯৭০ প্রেমাংশুর রক্ত চাই), ''আফ্রিকার প্রেমের কবিতা'' (১৯৮৬ নিরঞ্জনের পৃথিবী) - ইত্যাদি অন্যতম।