পাটনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
9টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
3টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
||
৭৩ নং লাইন:
| demographics_type1 = ভাষা
| demographics1_title1 = কথ্য
| demographics1_info1 = [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]], [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]], [[মাগধী ভাষা|মাগধী]]<ref name="autogenerated1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://patna.bih.nic.in/District/dist_home.htm |শিরোনাম=About District |প্রকাশক=Patna.bih.nic.in |তারিখ=2004-01-01 |সংগ্রহের-তারিখ=2013-12-04 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130509090413/http://patna.bih.nic.in/District/dist_home.htm |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৩-০৫-০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
| timezone1 = [[ভারতীয় প্রমাণ সময়]]
| utc_offset1 = +০৫:৩০
১২৪ নং লাইন:
* কোনো কোনো মতে, এই শহরের প্রাচীন নাম ‘পাটলীপুত্র’ পাটলী নামে এক ধরনের গাছের নাম থেকে এসেছিল। প্রাচীন পাটলীপুত্রে এই গাছ প্রচুর দেখা যেত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://timesofindia.indiatimes.com/city/patna/Patna-losing-floral-wealth-to-concrete-jungle/articleshow/44818169.cms | শিরোনাম=Patna losing floral wealth to concrete jungle | প্রকাশক=The Times of India | তারিখ=15 October 2014 | সংগ্রহের-তারিখ=17 February 2015}}</ref> (এই গাছটি [[বিহার রাজ্য পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদ|বিহার রাজ্য পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদের]] লোগো<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.telegraphindia.com/1150118/jsp/bihar/story_8940.jsp#.VONlluaUdH4 | শিরোনাম=Take a walk down heritage lane — Govt initiative to create awareness about rich history next Sunday | প্রকাশক=The Telegraph | তারিখ=18 January 2015 | সংগ্রহের-তারিখ=17 February 2015}}</ref>)
* চীনা পর্যটক [[ফা হিয়েন]] এই শহরকে ‘পা-লিন-ফউ’ নামে উল্লেখ করেন।<ref name=pcrc/>
* বিগত ২০০০ বছরে এই শহরটি বিভিন্ন নামে পরিচিত হয়েছে। যথা: পাটলীগ্রাম, পাটলীপুত্র, কুসুমপুরা, কুসুমধ্বজা, পুষ্পপুরম, পদ্মাবতী, আজিমাবাদ এবং বর্তমান নাম পাটনা।<ref name=nichist>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম = History of Patna|ইউআরএল = http://patna.bih.nic.in/District/history.htm|কর্ম = [[National Informatics Centre]]|প্রকাশক = [[Government of Bihar]]|তারিখ = 10 January 2002|সংগ্রহের-তারিখ = 5 March 2011|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20110413050240/http://patna.bih.nic.in/District/history.htm|আর্কাইভের-তারিখ = ১৩ এপ্রিল ২০১১|অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://fossendeliv.com/miscellanea/article_224513.php | শিরোনাম=STORY OF PATNA | প্রকাশক=fossendeliv.com | সংগ্রহের-তারিখ=17 February 2015}}</ref>
* একটি কিংবদন্তি অনুসারে, পৌরাণিক রাজা পুত্রক তাঁর রানি পাটলীর জাদুবলে এই শহর নির্মাণ করেন। সেই থেকে এই শহরের নাম প্রথমে হয় পাটলীগ্রাম। কথিত আছে, রানির প্রথম সন্তানের সম্মানার্থে এই শহরের নাম রাখা হয় পাটলীপুত্র।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.telegraphindia.com/1130121/jsp/bihar/story_16464467.jsp#.VONsCOaUdH4 | শিরোনাম=Time travel in light & sound show — Patna Museum plans programme on the lines of Red Fort in Delhi | প্রকাশক=The Telegraph | তারিখ=January 21, 2013 | সংগ্রহের-তারিখ=17 February 2015 | লেখক=PIYUSH KUMAR TRIPATHI}}</ref> অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে, খ্রিস্টপূর্ব ৪৩ অব্দে [[নাগসেন]] পাটলীপুত্র শহরেই [[মরকত বুদ্ধ]] মূর্তিটি নির্মাণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.eslteachersboard.com/cgi-bin/asia/index.pl?read=129 |শিরোনাম=The Emerald Buddha |লেখক=Fyfe, Ryan |প্রকাশক=Eslteachersboard.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=1 February 2010}}</ref>
১৯১ নং লাইন:
ব্রিটিশ যুগে, পাটনা ছিল [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] অন্তর্গত। ১৯৭৬ সালে [[পাটনা জেলা]] ভেঙে [[নালন্দা জেলা]] গঠিত হওয়ার পর<ref name='Statoids'>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.statoids.com/yin.html | শিরোনাম = Districts of India | সংগ্রহের-তারিখ = 2011-10-11 | শেষাংশ = Law | প্রথমাংশ = Gwillim | তারিখ = 2011-09-25 | কর্ম = Statoids}}</ref> পাটনা জেলা থেকে সকল পার্বত্য এলাকা বাদ পড়ে। বর্তমানে এটি পাললিক সমভূমির অন্তর্গত।
পাটনা জেলার ভূখণ্ডটি অত্যন্ত উর্বর। এখানে কোনো বনাঞ্চল নেই। এই উর্বর সমভূমিতে ধান, আখ ও অন্যান্য খাদ্যশস্য চাষ করা হয়। এখানে প্রচুর আম গাছ, তাল গাছ ও বাঁশ ঝাড় দেখা যায়। নদী থেকে দূরে গ্রামগুলির শুষ্ক জমিতে ঝোপঝাড় দেখা যায়। বেল, শিরীষ, কাঁটাল ইত্যাদি গাছ এখানে প্রচুর চোখে পড়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://patna.bih.nic.in/District/dist_home.htm |শিরোনাম=About District |প্রকাশক=Patna.bih.nic.in |তারিখ=2004-01-01 |সংগ্রহের-তারিখ=2013-07-17 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130509090413/http://patna.bih.nic.in/District/dist_home.htm |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৩-০৫-০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> পাটনা শহরের নিকটেই চারটি বড়ো নদী অবস্থিত। এটি পাটনার একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mapsofindia.com/maps/patna/ |শিরোনাম=Patna Maps, Bihar |প্রকাশক=Mapsofindia.com |তারিখ=2011-09-29 |সংগ্রহের-তারিখ=2013-12-04}}</ref> পাটনা বিশ্বের দীর্ঘতম নদীতীরবর্তী শহর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://futureofpower.org/wp-content/uploads/2014/04/Patna-Summary-Report.pdf | শিরোনাম=Summary Report of Patna | প্রকাশক=future of power | সংগ্রহের-তারিখ=2 June 2014}}</ref> গঙ্গার উপর [[মহাত্মা গান্ধী সেতু]] নামে যে সেতুটি রয়েছে সেটির দৈর্ঘ্য ৫৫৭৫ মিটার। এটি ভারতের দীর্ঘতম নদী সেতু।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thecolorsofindia.com/interesting-facts/infrastructure/longest-river-bridge-in-india.html |শিরোনাম=Longest River Bridge in India — Mahatma Gandhi Setu — Longest River Bridge in World |প্রকাশক=Thecolorsofindia.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=4 March 2012}}</ref>
পাটনা [[ভারতের ভূমিকক্ষ ক্ষেত্র|ভারতের সিসমিক ক্ষেত্র-চারের]] অন্তর্গত। এটি ভূমিকম্প-প্রবণ এলাকায় অবস্থিত। তবে সাম্প্রতিক ইতিহাসে পাটনায় খুব একটা ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেনি।<ref name=hazardprofile>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.undp.org.in/dmweb/hazardprofile.pdf |শিরোনাম=Hazard profiles of Indian districts |সংগ্রহের-তারিখ=23 August 2006 |বিন্যাস=PDF |কর্ম=National Capacity Building Project in Disaster Management |প্রকাশক=[[UNDP]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060519100611/http://www.undp.org.in/dmweb/hazardprofile.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=১৯ মে ২০০৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
| |||