২০০১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৯৮ নং লাইন:
** আমেরিকান রাজনীতিবিদ ডোনাল্ড রামসফেল্ড [[পেন্টাগন|পেন্টাগনের]] কৈফিয়তহীন ২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ সম্পর্কে মন্তব্য করেন, পেন্টাগনের আমলাতন্ত্র আমেরিকার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.defense.gov/speeches/speech.aspx?speechid=430|শিরোনাম=Speech View|প্রকাশক=Defense.gov|সংগ্রহের-তারিখ=2015-11-25|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150717164811/http://www.defense.gov/Speeches/Speech.aspx?SpeechID=430|আর্কাইভের-তারিখ=July 17, 2015}}</ref>
** [[ব্রাজিল|ব্রাজিলের]] কাম্পিনাস শহরের মেয়র আন্তনিও দা কস্তা সান্তোস আততায়ীর হাতে নিহত হন।
* [[১১ সেপ্টেম্বর]] - [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]য় [[নিউ ইয়র্ক|নিউ ইয়র্কের]] [[ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার]], [[ভার্জিনিয়া]]র আর্লিংটন কাউন্টিতে [[পেন্টাগন]] ভবন ও [[পেনসিলভানিয়া]]র শ্যাঙ্কসভিলে প্রায় ২,৯৯৬ জন নিহত হন। যাত্রীবাহী বিমান ''আমেরিকান এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ১১'' ও ''ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ১৭৫'' ছিনতাই করে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ারে আক্রমণ করা হয়। ''আমেরিকান এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৭৭'' দিয়ে পেন্টাগন ভবনে হামলা চালানো হয় এবং ''ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৯৩'' ছিনতাইয়ের পর যাত্রীরা বিমানের নিয়ন্ত্রণ নিতে চেষ্টা করলে ফ্লাইটটি শ্যাঙ্কসভিলের তৃণভূমিতে ভূপাতিত করতে বাধ্য হয়। হামলার পর নিউ ইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বিধ্বস্ত হয়।
* [[১২ সেপ্টেম্বর]] - অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কারণে অ্যানসেট অস্ট্রেলিয়া এয়ারলাইন্সকে প্রশাসনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়। দুইদিন পর, ১৪ সেপ্টেম্বর এয়ারলাইন্সটির সকল বিমান অবতরণ করানো হয়।
* [[১৩ সেপ্টেম্বর]] - [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]র পর যুক্তরাষ্ট্রে বেসামরিক বিমান চলাচল পুনরায় চালু হয়।
* [[১৪ সেপ্টেম্বর]] - [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]য় নিহতদের স্মরণে ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল ক্যাথেড্রালে ঐতিহাসিক প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। একই দিনে [[কানাডা]]র পার্লামেন্ট হিলেও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়, যা দেশটির রাজধানীর সবচেয়ে বড় জনসমাবেশ ছিল।
* [[১৭ সেপ্টেম্বর]] - [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]র পর [[নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ]] পুনরায় চালু হয়। [[মহামন্দা]]র পর এবারেই সবচেয়ে বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে প্রতিষ্ঠানটি।
* [[১৮ সেপ্টেম্বর]] - ২০০১ অ্যানথ্রাক্স হামলা: [[নিউ জার্সি]]র প্রিন্সটন থেকে অ্যানথ্রাক্সের জীবাণুপূর্ণ কয়েকটি চিঠি এবিসি নিউজ, সিবিএস নিউজ, এনবিসি নিউজ, [[নিউ ইয়র্ক পোস্ট]] ও ন্যাশনাল ইনকোয়াইরারের ঠিকানায় পাঠানো হয়। পাঁচজন গুরুতরসহ মোট বাইশ জন অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হন।
* [[২০ সেপ্টেম্বর]] - কংগ্রেস ও সাধারণ জনগণের যৌথ বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি [[জর্জ ডব্লিউ বুশ]] "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ"-এর ঘোষণা দেন।
* [[২০ সেপ্টেম্বর]]
** [[ফ্রান্স|ফ্রান্সের]] [[তুলুজ|তুলুজে]] এজোট সার কারখানায় বিস্ফোরণে ২৯ জন নিহত ও প্রায় ২,৫০০ জন আহত হন।
** [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]র প্রেক্ষিতে ইংল্যান্ডের পিটারবোরোতে ১০ জন বর্ণবাদী মুসলিম তরুণের আক্রমণে রস পার্কার নামের একজন মারা যায়।
** মহাকাশযান "ডিপ স্পেস ১" [[ধূমকেতু]] বোরেলি (১৯পি/বোরেলি)-এর ২,২০০ কিলোমিটারের মধ্য দিয়ে উড়ে যায়।
** [[১১ সেপ্টেম্বরের হামলা]]য় নিহতদের স্মরণে ৩৫ এর উপরে নেটওয়ার্ক ও কেবল চ্যানেল "আমেরিকা: এ ট্রিবিউট টু হিরোজ" নামে একটি কন্সার্ট প্রচার করে। এতে নিহতদের জন্য প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগৃহীত হয়।
* [[২৭ সেপ্টেম্বর]] - [[সুইজারল্যান্ড|সুইজারল্যান্ডের]] জুগ শহরে ফ্রেডরিক লাইবাশার নামে একজন ১৮ জন সাধারণ নাগরিককে গুলি করে, এদের মধ্যে ১৪ জন নিহত হয়, এবং আক্রমণকারী গুলি করে আত্মহত্যা করে।
===অক্টোবর===
|