ব্যবহারকারী:Rezwan Khair/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিবর্তন
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
২০ নং লাইন:
 
৭ আগস্ট শতশত সাংবাদিক আন্দোলনরত ছাত্র ও সংবাদ-সংগ্রহকারী সাংবাদিকের ওপর ছাত্রলীগের হামলার শাস্তি চেয়ে মানববন্ধন করে।<ref>{{cite web|url=https://www.thedailystar.net/news/country/journalists-72-hour-ultimatum-to-bangladesh-government-for-arresting-attackers-1617154|title=Arrest culprits in 72 hours|date=8 August 2018|publisher=}}</ref> ৮ আগস্ট [[ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়|ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ছাত্ররা গ্রেপ্তারকৃত আন্দোলনকারীদের মুক্তি চেয়ে ক্লাস বর্জন করে। এছাড়া এরপর আর কোনো বিক্ষোভের খবর পাওয়া যায়নি।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
 
{{Current}}
{{Infobox news event
| title = চকবাজার অগ্নিকাণ্ড
| date = ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
|image =
|caption =
| time = ১০.৩০ পিএম
| place = [[চকবাজার]], [[পুরান ঢাকা]], বাংলাদেশ
| coordinates =
| also known as =
| cause = গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ
| reported injuries = 52
| reported death(s) = ৮১
| suspects = <!-- See [[WP:BLPCRIME]] -->
}}
২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ঢাকায় [[চকবাজার|চকবাজারে]] অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সেখানে একটি গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ হতে সৃষ্ট আগুন পার্শ্ববর্তী ভবনসমূহে ছড়িয়ে পড়ে এবং বৈদ্যুতিক ট্রান্সমিটার বিস্ফোরিত হয়ে এলাকাটি বিদ্যুৎ-সংযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। দমকল বাহিনী পাঁচ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হলেও ততক্ষণে ঘটনাস্থলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৮১ জন মারা যান।
 
==অগ্নিকাণ্ড==
===কারণ===
২০ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টা ৩৮ মিনিটে রাজধানীর [[পুরান ঢাকা|পুরান ঢাকার]] চকবাজার থানার [[চুড়িহাট্টা মসজিদ]] সংলগ্ন আসগর লেন, নবকুমার দত্ত রোড ও হায়দার বক্স লেনের মিলনস্থলে একটি প্রাইভেটকারের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। সেই আগুনে প্রাইভেটকারের কাছেই থাকা গ্যাস সিলিন্ডারবাহী একটি পিকআপের সিলিন্ডারসমূহও বিস্ফোরিত হয়; বিস্ফোরিত হয় পার্শ্ববর্তী হোটেলের গ্যাস সিলিন্ডার এবং রাস্তার বৈদ্যুতিক ট্রান্সমিটারও। পুরো এলাকা বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার মধ্যেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে নিকটস্থ রাজ্জাক ভবন, হাজী ওয়াহিদ ম্যানশনসহ পাঁচটি ভবনে। হাজী ওয়াহেদ ম্যানশনে থাকা পারফিউমের গুদাম ও অন্যান্য দোকানে রাখা প্লাস্টিক গ্রেনুলারসমূহ দাহ্য পদার্থ হিসেবে আগুন ছড়িয়ে পড়তে সাহায্য করে।
 
===ঘটনাক্রম===
ঘনবসতিপূর্ণ ও সরু গলিপথের পুরান ঢাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে; নিকটস্থ এক কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ে উপলক্ষে আস্তা ছিল জনসমাগমপূর্ণ। আগুনে পথচারী ও রিকশাযাত্রীরাসহ ভবনগুলোর বাসিন্দারা অগ্নিকাণ্ডের শিকার হন। এরমধ্যে দমকল বাহিনীর 10টি ফায়ারস্টেশনের 37টি ইউনিট অগ্নিনির্বাপনের কাজ শুরু করে; 4টি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আগুনলাগা ভবনগুলোতে পানি ছিটানো হয়। রাত 3টার দিকে আগুন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে আসে, তবে এরপরো ছোটোখাটো বিস্ফোরণ হতে থাকে। পরদিন 21 ফেব্রুয়ারী দুপুর 1টায় অগ্নিনির্বাপণ অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।<ref name="সমাপ্তি">{{cite news | title=চকবাজারে অগ্নিকাণ্ড: উদ্ধার অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা | url=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1595353.bdnews | date=২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | accessdate=২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | newspaper=বিডিনিউজ২৪.কম}}</ref>
 
==হতাহত==
দমকলবাহিনী ঘটনাস্থল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে 70টি লাশ প্রেরণ করে; আরো 11টি লাশ বিভিন্নভাবে এসে পৌঁছায়। এছাড়া আহত অগ্নিদগ্ধ 52 জনের মধ্যে 41 জন প্রাথমিক চিকিৎসা নেন এবং 11 জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
===ক্ষয়ক্ষতি===
অগ্নিকাণ্ডে একাধিক হোটেল ও দোকানসহ পাঁচটি ভবন সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া ওয়াহিদ ম্যানশন ধ্বসে পড়ার সম্ভাবনা জানান বুয়েটের প্রকৌশলীগণ। এছাড়া 4টি গাড়ি, 15টি মোটরবাইকসহ অনেকগুলো রিকশা, ভ্যান ও ঠেলাগাড়িও অগ্নিদগ্ধ হয়
 
==প্রতিক্রিয়া==
অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শোক প্রকাশ করেন।
 
== আরো দেখুন ==
* [[নিমতলি অগ্নিকাণ্ড]]
* [[তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ড]]
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
==বহিঃসংযোগ==
[https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1580067/বাতাসে-সুগন্ধি-ও-পোড়া-গন্ধ অগ্নিদগ্ধ এলাকার কিছু ছবি]
 
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৯-এ বাংলাদেশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশে অগ্নিকাণ্ড]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভবন ও স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ড]]
[[বিষয়শ্রেণী:পুরানো ঢাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকায় ২১শ শতাব্দী]]