ঝিনুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৪৫ নং লাইন:
 
প্রাচীনকাল থেকেই ঝিনুক [[যৌন উদ্দীপনা]] বৃদ্ধিতে সহায়তাকারীর প্রধান উপাদান হিসেবে বিবেচিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|শেষাংশ = Stott
|প্রথমাংশ = Rebecca
|বছর = 2004
|ইউআরএল = http://www.press.uchicago.edu/cgi-bin/hfs.cgi/00/165121.ctl
|শিরোনাম = Oyster
|প্রকাশক = The University of Chicago Press
|সংগ্রহের-তারিখ = 2008-01-16
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20071213140503/http://www.press.uchicago.edu/cgi-bin/hfs.cgi/00/165121.ctl
|আর্কাইভের-তারিখ = ২০০৭-১২-১৩
|অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ
}}</ref> একদল আমেরিকা এবং ইতালীয় [[গবেষক|গবেষকগণ]] বিশ্লষণ করে দেখিয়েছেন যে, ঝিনুকে যথেষ্ট পরিমাণে [[এমিনো এসিড]] রয়েছে যা [[যৌন হরমোন]] সৃষ্টিতে সহায়কের ভূমিকা পালন করতে পারে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.smh.com.au/articles/2005/03/23/1111525227607.html | কর্ম=The Sydney Morning Herald | শিরোনাম=Pearly wisdom: oysters are an aphrodisiac | তারিখ=2005-03-24}}</ref> উচ্চমানের জিঙ্কে টেস্টোস্টারোন রয়েছে।<ref name="Kurlansky, Mark 2006">{{বই উদ্ধৃতি
|শেষাংশ=Kurlansky |প্রথমাংশ=Mark