৪,৮৭৩টি
সম্পাদনা
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) |
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) |
||
| symbol = α, α<sup>2+</sup>, He<sup>2+</sup>
| mass = {{val| 6.64465676|(29)|e=-27|ul=kg}}<ref name="NIST">
{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
|
|
|
}}</ref> <br />
{{val|4.001506179125|(62)|ul=u}}<br />
{{val|3.727379240|(82)|ul=GeV/c2}}
| color_charge =
| spin = 0<ref name="Krane">
{{বই উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|
|
}}</ref>
| num_spin_states =
}}
'''আলফা কণা''' (ইংরেজীতেঃ Alpha particle) আসলে [[হিলিয়াম]] [[নিউক্লিয়াস]]। হিলিয়াম নিউক্লিয়াসে থাকে দুটি [[প্রোটন]] আর দুটো [[নিউট্রন]]।আলফা কণার গতিবেগ আলোর বেগের ১০ ভাগ। এর ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চার গুণ। এর ভর বেশি হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতা কম। এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
কোন নিউক্লিয়াস থেকে যদি একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তাহলে সেই পরমাণুর [[পারমাণবিক সংখ্যা]] কমবে দুই ঘর, [[নিউক্লিওন]] সংখ্যা কমবে চার ঘর। একটা নিউক্লিয়াসের ভেতর থেকে যখন একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তখন তার যথেষ্ট শক্তি থাকে এবং সেটা বাতাসকে তীব্র ভাবে আয়োনিত করতে পারে। অর্থাৎ এটা যখন বাতাসের ভিতর দিয়ে যায় তখন বাতাসের [[অণু]]-[[পরমাণু]]র সাথে যে সংঘর্ষ হয় সেই সংঘর্ষে সেগুলো আয়োনিত করতে পারে। আলফা কণার গতিপথ হয় সরল রেখার মতো-সোজাসুজি এগিয়ে যায়। তবে আলফা কণা যেহেতু হিলিয়ামের নিউক্লিয়াস, তাই এটা পদার্থের ভেতর দিয়ে বেশি দূর যেতে পারে না-এটাকে থামিয়ে দেয়া সহজ।
আলফা কণা যাবার সময় অনেক [[ইলেকট্রন]] এবং [[আয়ন]] তৈরি করে, সেগুলো নানাভাবে নির্ণয় করা যায়। বর্তমানে ইলেকট্রনিক্সের অনেক উন্নতি হওয়ায় এই ধরনের আলফা কণার উপস্থিতি বের করা আরো সহজ হয়ে গেছে।<ref>পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল</ref>
|