[[ডেমোক্রিটাস]] যুক্তি দিয়েছিলেন যে, মহাবিশ্বের সমস্ত কিছু,এমনকী [[আলো]]ও অসংখ্য অতিক্ষুদ্র [[কণা]]র সমন্বয়ে গঠিত।একাদশ শতাব্দীর শুরুতে, [[আরবি]] [[বিজ্ঞানী]] [[ইবনে আল-হায়থাম]] প্রথম আলোচিত ''[[অপটিক্স]]'' বইটি লিখেছিলেন যা [[প্রতিফলন]],[[প্রতিসরণ]] এবং একটি [[পিঙ্কোলপিনহোল লেন্সের]] অপারেশনমধ্য যাদিয়ে চোখের নির্গমনের দিক থেকে ভ্রমণের আলোগুলির মাধ্যমে চলছে।আলোর। তিনি বলেন যে এই [[রশ্মি]] হালকা [[কণা]] দ্বারা গঠিত হয়। 1630 সালে, রেনেসি ডিসকার্টস প্রকাশ করেছেন এবং হালকা, দ্য ওয়ার্ল্ড (ডেসকার্টেস) -এ তার গ্রন্থের বিরোধিতামূলক তরঙ্গের বর্ণনাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন, যা একটি সর্বজনীন মাধ্যম যেমন লুমিনিফাসার এথারের তরঙ্গের মতো বিঘ্নগুলির মডেলিং দ্বারা আলোর আচরণ পুনরায় তৈরি করা যায়। 1670 সালে শুরু এবং তিন দশক ধরে অগ্রগতির পর, আইজাক নিউটন তার কোপাস্কুলার তত্ত্বকে বিকশিত করেছিলেন এবং চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন, যুক্তি দিয়েছিলেন যে প্রতিফলনের সম্পূর্ণ সোজা লাইনগুলি আলোকে কণা প্রকৃতির প্রদর্শন করেছে, শুধুমাত্র কণাগুলি এই সোজা রেখাগুলিতে ভ্রমণ করতে পারে। তিনি একটি ঘন মিডিয়ার প্রবেশ পরে হালকা ত্বরা কণা posing দ্বারা refraction ব্যাখ্যা। প্রায় একই সময়ে, নিউটন এর সমসাময়িক রবার্ট হুক এবং ক্রিসিয়িয়ান হিউজেন এবং পরবর্তীতে অগাস্টিন-জিন ফ্রেসেল গাণিতিকভাবে ওয়েভ ভিউপয়েন্টটিকে পরিমার্জিত করেছিলেন, যা দেখায় যে আলাদা আলাদা আলাদা আলাদা আলাদা মিডিয়ায় ভ্রমণ করলে, উল্লিখিতভাবে হালকা তরঙ্গের মাঝারি-নির্ভর প্রসারণ হিসাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে । ফলস্বরূপ হিউয়েনস-ফ্রেসেল নীতিটি হালকা আচরণকে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফল ছিল এবং পরবর্তীতে থমাস ইয়াং 1801 সালে তার দ্বিগুণ পরীক্ষার দ্বারা হস্তক্ষেপের আবিষ্কার দ্বারা সমর্থিত হয়েছিল।তরঙ্গ দৃশ্যটি তীর এবং কণার দৃশ্যকে অবিলম্বে স্থানান্তরিত করে নি, কিন্তু 19 শতকের মাঝামাঝি সময়ে আলো সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনাকে আয়ত্ত করতে শুরু করে, কারণ এটি বিকল্পগুলির পার্লারাইজেশন ঘটনাকে ব্যাখ্যা করতে পারে। [11] থমাস ইয়াং তরঙ্গের দুইটি বিস্ফোরণের স্কেচ, 1803 জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল আবিষ্কার করেছিলেন যে তিনি তার পূর্বে আবিষ্কৃত ম্যাক্সওয়েল এর সমীকরণগুলি প্রয়োগ করতে পারতেন, পাশাপাশি ইলেকট্রিক এবং চৌম্বকীয় ক্ষেত্রগুলির স্বতঃস্ফূর্ত তরঙ্গগুলি বর্ণনা করার জন্য সামান্য পরিবর্তন সহকারে। এটা দ্রুত দৃশ্যমান আলো, অতিবেগুনী আলো, এবং ইনফ্রারেড আলো বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি সব ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ ছিল যে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
