আনিসুজ্জামান (অধ্যাপক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
++ছবি
২৬ নং লাইন:
 
== শিক্ষাজীবন ==
[[File:Anis Hasina 2.jpg|thumb|প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করছেন আনিসুজ্জামান।]]
আনিসুজ্জামান কলকাতার পার্ক সার্কাস হাইস্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। এখানে তৃতীয় শ্রেণি থেকে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর বাংলাদেশে চলে আসেন এবং খুলনা জেলা স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে ভর্তি হন। এক বছর পর পরিবারের সাথে ঢাকায় চলে আসেন এবং প্রিয়নাথ হাইস্কুলে (বর্তমান [[নবাবপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়]]) ভর্তি হন। ১৯৫১ সালে এ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৫৩ সালে [[জগন্নাথ কলেজ]] থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও ১৯৫৭ সালে একই বিষয়ে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। সে সময় বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন ড. [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ]] ও শিক্ষক ছিলেন [[মুনীর চৌধুরী]]।
 
৩১ ⟶ ৩২ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
[[File:Anisuzzaman PadmaBhushan.jpg|thumb|আনিসুজ্জামান, ভারতের রাষ্ট্রপতি [[প্রণব মুখোপাধ্যায়|প্রণব মুখোপাধ্যায়ের]] কাছ থেকে [[পদ্মভূষণ|পদ্মভূষণ পদক]] গ্রহণ করছেন।]]
আনিসুজ্জামান ছিলেন [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] শিক্ষকতার মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৬৯ সালের জুনে [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়|চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে]] বাংলা বিভাগের রিডার হিসেবে যোগদান করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি ১৯৭১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করেন এবং পরবর্তীতে ভারত গম করে শরণার্থী শিক্ষকদের সংগঠন 'বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি'র সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। যুদ্ধকালীন গঠিত অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৪ - ৭৫ সালে কমনওয়েলথ অ্যাকাডেমি স্টাফ ফেলো হিসেবে তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের [[স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ|স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে]] গবেষণা করেন। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি [[জাতিসংঘ]] বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রকল্পে অংশ নেন।