ওমর খৈয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
অ-বিদ্যমান চিত্র বাতিল
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
১৭ নং লাইন:
ওমর ইসলামি বর্ষপঞ্জি সংস্কারেও তার অবদান রয়েছে।
<br />
তিনি তার কবিতা সমগ্র, যা ওমর খৈয়ামের রূবাইয়াত নামে পরিচিত, তার জন্য বিখ্যাত। তার কাব্য প্রতিভার আড়ালে তার গাণিতিক ও দার্শনিক ভূমিকা অনেকখানি ঢাকা পড়েছে। ধারণা করব হয় [[রনে দেকার্ত|রনে দেকার্তের]] আগে তিনি বিশ্লেষনী জ্যামিতি আবিষ্কার করেন।{{সত্যতা}} তিনি স্বাধীনভাবে গণিতের [[দ্বিপদী উপপাদ্য]] আবিষ্কার করেন। বীজগণিতে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধান তিনিই প্রথম করেন। বহুমুখী প্রতিভার দৃষ্টান্ত দিতে বলা হলে বিশ্বসাহিত্য কিংবা ইতিহাসে যাদের নাম উপেক্ষা করা কঠিন ওমর খৈয়াম তাদের মধ্যে অন্যতম ও শীর্ষস্থানীয়।<ref name="bangla.irib.ir">[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=bangla.irib.ir |ইউআরএল=http://bangla.irib.ir/index.php/2010-04-21-08-15-03/64-2010-04-24-07-02-59/18523-2010-05-24-07-41-00.html |সংগ্রহের-তারিখ=২০১০-০৬-০২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100526023203/http://bangla.irib.ir]/index.php/2010-04-21-08-15-03/64-2010-04-24-07-02-59/18523-2010-05-24-07-41-00.html |আর্কাইভের-তারিখ=২০১০-০৫-২৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><br />
দর্শন ও শিক্ষকতায় ওমরের কাজ তার কবিতা ও বৈজ্ঞানিক কাজের আড়ালে অনেকখানি চাপা পড়েছে বলে মনে করা হয়।মধ্যযুগের মুসলিম মনীষা [[জামাকসারি]] ওমর খৈয়ামকে “বিশ্ব দার্শনিক” হিসেবে বর্ণনা করেছেন। অনেক সূত্রে জানা গেছে তিনি নিশাপুরে তিনি দশক ধরে শিক্ষকতা করেছেন।<br />
ইরান ও পারস্যের বাইরে ওমরের একটি বড় পরিচয় কবি হিসাবে। এর কারণ তার কবিতা বা [[রুবাই]] এর অনুবাদ এবং তার প্রচারের কারণে।ইংরেজীভাষী দেশগুলোতে এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা যায়। ইংরেজ মনিষী [[টমাস হাইড]] প্রথম অপারস্য ব্যক্তিত্ব যিনি প্রথম ওমর কাজ সম্পর্কে গবেষণা করেন। তবে, বহির্বিশ্বে খৈয়ামকে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় করেন [[এডওয়ার্ড ফিটজেরাল্ড]]। তিনি খৈয়ামের ছোট ছোট কবিতা বা রুবাই অনুবাদ করে তা [[রুবাইয়্যাতে ওমর খৈয়াম]] নামে প্রকাশ করেন।