জহা চাউল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''জহা চাউল''' হচ্ছে ছোট বা মধ্যম আকারের একধরণের সুগন্ধি চাল। অসমের মাটি ও জলবায়ু জহাধানের জন্য উপযোগী হওয়ার কারণে চালটি মূলতঃ [[অসম]]ে উৎপাদিত হয়। জহা চাউলে যথেষ্ট পরিমাণে প্ৰাকৃতিক সুগন্ধি ''২-এসিটাইল-১-পাইরোলাইন'' নিহিত হয়ে থাকার জন্য চালটি নিজস্ব গন্ধযুক্ত হয়।<ref name="TELE">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.telegraphindia.com/1150420/jsp/northeast/story_15559.jsp#.VmLvH0b01QM | titleশিরোনাম=Joha in race to topple 'aroma queen' | publisherপ্রকাশক=The Telegraph | dateতারিখ=19 April 2015 | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=5 December 2015 | authorলেখক=Roopak Goswami}}</ref>
 
২০০৭ সালে প্ৰথম জাৰ্মানী, যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ডে ১৭ মেট্ৰিক টন জহা চাউল রপ্তানি করা হয়। কিন্তু ২০০৮ সালের এপ্ৰিলে বাসমতি চাল বাদে অন্য চাউলের রপ্তানিতে কেন্দ্ৰীয় সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করার জন্য অসম ৩৩ মেট্ৰিক টন জহা চাউলের রপ্তানির চুক্তি বাতিল করে। ২০১১ সালে এই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হয়।<ref name="HINDU">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.thehindu.com/news/national/other-states/retaining-the-aroma/article4614451.ece | titleশিরোনাম=Retaining the aroma | publisherপ্রকাশক=The Hindu | dateতারিখ=14 April 2013 | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=5 December 2015 | authorলেখক=Sushanta Talukdar}}</ref>
 
২০১৩ সালে [[অসম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়|অসম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়]] জহা চাউলকে [[ভৌগোলিক স্বীকৃতি]] দিতে চেন্নাইতে অবস্থিত ভৌগোলিক স্বীকৃতি পঞ্জীয়কের উদ্দেশ্যে এক প্ৰস্তাব প্ৰস্তুত করে পাঠায়।<ref name="HINDU"/> সেই বছরের সেপ্টেম্বরে কেন্দ্ৰীয় প্ৰতিষ্ঠানটিতে সৰ্থেবারীর কাঁসা-পিতলের শিল্প, কাৰ্বি বস্ত্ৰশিল্প ও গোয়ালপাড়ার শীতল পাটী দলিচা শিল্পের সাথে জহা চাউলের ভৌগোলিক স্বীকৃতি মিলিয়ে আবেদন পত্ৰ (ক্ৰমিক নং ৪৩৯) দাখিল করে। ''ভারতীয় পেটেণ্ট, ডিজাইন ও ট্ৰেডমাৰ্ক নিয়ন্ত্ৰক'' প্ৰকাশ করা তথ্য মতে ২০১৫ সালের ৩১ মাৰ্চ পর্যন্ত জহা চাউলের ভৌগোলিক স্বীকৃতি প্ৰারম্ভিক পরীক্ষণ পৰ্যায়ে আছে।<ref name="CGPDTM">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://ipindia.nic.in/girindia/GI_Status/pendency_GI_01April2015.pdf | titleশিরোনাম=Break up & Status of GI Application Pending before the GI Registry as on March 31, 2015 | publisherপ্রকাশক=Intellectual Property India (Govt. of India) | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=9 December 2015 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150427130337/http://ipindia.nic.in/girindia/GI_Status/pendency_GI_01April2015.pdf | আর্কাইভের-তারিখ=২৭ এপ্রিল ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
২০১৭ সালের মাৰ্চ মাসে জহা চাউল [[ভৌগোলিক স্বীকৃতি]] লাভ করে।
 
২৮ নং লাইন:
অসমের প্ৰায় ২০,০০০ হেক্টর কৃষিভূমিতে জহা ধান চাষ করা হয় এবং রাজ্যটিতে বছরে প্ৰায় ৩০,০০০ মেট্ৰিক টন জহা চাউল উৎপাদিত হয়।<ref name="HINDU" />
 
অসমের অধিকাংশ অঞ্চলে করা ধানচাষের মত<ref name="XALI">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://as.vikaspedia.in/agriculture/AsomarKhetisamuh/9b69be9b29bf-9a79be9a8-99a9aa9f19be9f0-9aa9be99b9a4-9989be9819b9-9969c79a49bf | titleশিরোনাম=শালি ধান তোলার পর ঘাস চাষ | publisherপ্রকাশক=as.vikaspedia.in | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=15 December 2015}}</ref> জহাধানের চাষও দ্বি-রোপণ পদ্ধতিতে করা হয়। সাধারণত জৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে বীজতলায় ছড়িয়ে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে এই চারা জমিতে বোনা হয় এবং অঘ্রাণ-পৌষ মাসে তোলা হয়। ভারতীয় কৃষি পদ্ধতির কালভিত্তিক ভাগসমূহের দিক থেকে (শালিধান, আহুধান, বাওধান ও বড়োধান) জহা ধানকে শালিধানে অন্তৰ্ভুক্ত করা যায়। চালের প্ৰকারের ভিত্তিতে জহা একধরণের লাহিধান, অৰ্থাৎ জহা চাউল থেকে জলখাবারও প্ৰস্তুত করা যায়।
 
==প্ৰকার==
৫৭ নং লাইন:
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:খাদ্যশস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:অসমের খাদ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী: ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতি]]