বাইক্কা বিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৫ নং লাইন:
 
== পরিযায়ী পাখির সমাগম ==
বাইক্কা বিলে প্রতি বছর শীত মৌসুমে প্রচুর পরিযায়ী পাখির সমাগম ঘটে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দের এক গবেষণায় বাইক্কা বিলে ২০৩টি প্রকার পাখি শনাক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে [[পাখি পরিযায়ন|পরিযায়ী পাখি]] ১৫৩টি এবং স্থায়ী বসবাসকারী পাখি ৫০টি। বাইক্কা বিলকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করায় পাখির সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় এবার অনেক বেড়েছে। দেশীয় ও পরিযায়ী পাখির চলাচল, গতিবিধি, পর্যবক্ষেণ ও পাখির জীবনাচরণের বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ এবং দীর্ঘমেয়াদি গবেষেণার জন্য পাখিদের পায়ে রিং পরানো হয়েছে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে ৩১ প্রজাতির পাখির পায়ে শনাক্তকারী আংটি পরানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৭ প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এবং ১৪ প্রজাতির স্থায়ী বসবাসকারী পাখি। ২০১১ সালে নতুন ৪টি পরিযায়ী পাখির দেখা মিলেছে। বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের পাখি পর্যবেক্ষকদের মতে ওগুলেো হলো: ‘[[বড়ঠুঁটি নলফুটকি]], ‘[[উদয়ী নলফুটকি]]’,’ [[বৈকাল ঝাড়ফুটকি]]’ ও ‘[[সাইক্সের ফুটকি]]’। <ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলাদেশে আরও ৪টি নতুন পাখির সন্ধান |ইউআরএল=http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/12/26/123956 বাংলাদেশে|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ আরওডিসেম্বর ৪টি২০১১ নতুন|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305022129/http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/12/26/123956 পাখির|আর্কাইভের-তারিখ=৫ সন্ধান]মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==